রামু প্রতিনিধি;
রামু উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাজ্জাদ জাহিদ রাতুল বলেছেন- ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের অধিকাংশই মনুষ্য সৃষ্টি কারণে হয়ে থাকে। আমরা যদি প্রকৃতির সাথে মায়া দেখাই প্রকৃতি আমাদের উপকারে আসবে। আমরা প্রতিনিয়ত পাহাড় ও বৃক্ষ নিধন, যত্রতত্র থেকে বালি উত্তোলন করি। যে কারণে প্রকৃতি আমাদের সাথে বৈরী আচরণ করে। এজন্য প্রকৃতি, পরিবেশ রক্ষায় সব মানুষকে দায়িত্বশীল ও সজাগ ভূমিকা রাখতে হবে’।
রামু উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির দুর্যোগ পূর্বপ্রস্তুতি সভায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি কক্সবাজার ইউনিট বাস্তবায়নে এবং গভর্নেন্স, রেসপন্স, রেডিনেস ইনস্টিটিউশনাল এন্ড কমিউনিটি প্রিপেয়ার্ডনেস (গ্রিপ) ইন সাউথ ইস্ট বাংলাদেশ প্রজেক্ট এর সহযোগিতায় বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের হিমছড়ি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সিনিয়র ডিআরআর অফিসার আজারুল ইসলাম।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল শামসুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স, রাজারকুল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুফিজুর রহমান, দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান খোদেস্তা বেগম রীনা, ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, রামু সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আবদুল হক, রামু উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. অসীম বরণ সেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম, চৌমুহনী বণিক সমবায় সমিতির সভাপতি রুহুল আমিন রকি, রামু প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সোয়েব সাঈদ, রামু থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) অমিত ভট্টাচার্য্য, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির অ্যাসিসটেন্ট প্রোগ্রাম ম্যানেজার (গ্রিপ) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন তনু, প্রোগ্রাম অফিসার হুজাইফুল আশরাফ এবং যুব রেড ক্রিসেন্ট মোহাম্মদ নোমান, মোহাম্মদ কাউছার ও রফিকুল ইসলাম রিফাত। এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি, সাংবাদিক প্রতিনিধি, সিপিপি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।