প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
ঐতিহ্যবাহী কক্সবাজার মডেল হাই স্কুলের নির্বাচিত কমিঠি অনুমদন না দিয়ে উল্টো সেটাকে পাসকাটিয়ে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড কতৃক কমিটি বাতিল করে এডহক কমিঠি গঠন করা সম্পূর্ন আইন বহির্ভূত তাই এই এডহক কমিটিকে সর্বাত্মক ভাবে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে স্কুল পরিচালনা কমিটি। বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবী করেন নেতৃবৃন্দ। বিকাল ৫ টায় স্কুল মিলনাতনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কক্সবাজার জেলা আওমীলীগের সাবেক সভাপতি একেএম মোজাম্মেল হকের ছেলে কক্সবাজার মডেল হাই স্কুল পরিচালান কমিটির নির্বাচিত সদস্য শাহীনুল হক মার্শাল। এ সময় বক্তারা বলেন এই বিদ্যালয় ইতি মধ্যে কক্সবাজারের একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিস্টানে পরিণত হয়েছে। এর আগেও পর্যন্ত ৩ দফাই এডহক কমিঠি করে এই বিদ্যালয়েকে একটি মহল বানিজ্যিক প্রতিষ্টানে পরিনত করেছিল। লেখাপড়ার মান শুন্যের কোটায় নিয়ে গিয়েছিল। পরে আবারো একটি বিশেষ কমিটির নামে বিদ্যালয়কে একটি ব্যাক্তিগত প্রতিষ্টানে পরিনত করেছিল একটি মহল। পরে এলাকার সর্বস্থরের মানুষ ও অভিভাবক মিলে ২০১৩ সালে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা আলহাজ কবির আহাম্মদ সওদাগরের নেতৃত্বে সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে কমিঠি গঠন করে, সেই থেকে এ পর্যন্ত স্কুলের শিক্ষার মান থেকে শুরু করে অবকাঠামো গত বিশাল উন্নয়ন সাধন করে, ১ জুলাই/১৭ স্কুল কমিঠির মেয়াদ শেষ হলে। ৮১ দিন আগে নিয়ম অনুযায়ী খসড়া ভোটার তালিকা করে ২২ এপ্রিল চুড়ান্ত ভোটার তালিকা করে ২ মে জাকজমক পূর্ন পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন করে। আর সব কিছু তত্তাবধান করেন কক্সবাজার সদর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ সেলিম। উনার সভাপতিত্বে কমিটির প্রথম সভা করে প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে ৪ জুন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে কমিটি অনুমোদনের জন্য পাঠাই। কিন্তু চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড সেই নির্বাচিত কমিটি অনুমোদন না করে উল্টো কমিটিকে পাস কাটিয়ে কমিটি বাতিল করে একটি এডহক কমিটি করার জন্য চিঠি দেয়। যা নিয়ম বহিভূত। এছাড়া বিদ্যালয়ের সম্পূর্ন বেসরকারী নীতিমালায় পরিচালিত কে.জি স্কুলের ২ জন শিক্ষককে অব্যাহতি দেওয়া বিষয়কে নিয়ে কিছু ষড়যন্ত্রকারীরা স্কুলকে তাদের স্বার্থ হাসিলের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ করেন কমিটির নেতৃবৃন্দ। এছাড়া সম্প্রতি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় মডেল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ রমজান আলীকে নিয়ে যে সমস্ত সংবাদ প্রকাশ হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন । কে.জি স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ এবং অব্যাহতি বিষয়ে প্রধান শিক্ষক রমজান আলীর কোন ভূমিকা নেই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য মেহেরুজ্জামান, আব্বাস উদ্দিন, মোশারফ হোসেন দুলাল।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।