সংবাদদাতা:
নীতিমালা লংঘণ করে জাতীয় পত্রিকায় বা স্থানিয় কোন প্রচার মাধ্যমে দরপত্র না দিয়ে প্রায় ৫০ লাখ টাকার মূল্যবান বিভিভন্ন প্রজাতির গাছ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে বিএডিসির ঝিলংজা বীজ উৎপাদন কেন্দ্রের সিনিয়র সহকারি পরিচালক সুমন চাকমার বিরুদ্ধে। শুধুমাত্র বিএডিসির ওয়েব সাইডে দরপত্র প্রকাশ কওে গোপনে নিজস্ব লোকদেও উক্ত গাছ বিক্রির পায়তারা করছে বলে জানিয়েছেন শিডিউল কিনতে না পারা অনেক ঠিকাদার। সম্প্রতি মোরার আঘাতে ক্ষতিগ্রস্থ গাছ বিক্রির জন্য অতিরিক্ত মহপরিচালক বীজ উৎপাদন খামার বিভাগ ঢাকা থেকে ৫ জুলাই নির্দেশনা দেওয়া হয়। সিডিউল বিক্রির শেষ তারিখ ২০ জুলাই শেষ হলে ও অনেকেই জানেনা উক্ত দরপত্র প্রকাশের খবর। দরপত্র খোলার তারিখ আজ ২৩ জুলাই দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত থাকলেও কর্মকর্তা সুমন চাকমার কারনে অনেকে শিডিউল জানেনা।
এদিকে নামে মাত্র এবং পছন্দসই লোককে গোপনে বিক্রির জন্য গাছের মধ্যে রয়েছে প্রায় ৫শ ফুট সেগুন কাঠ যার আনুমানিক মূল্য ১৫ লাখ টাকা, গর্জন গাছ রয়েছে ২ লাখ টাকার, এবং শিল কড়ই রয়েছে ১ হাজার ফুট যার আনুমানিক মূল্য ১০ লাখ টাকাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মোট ৫০ লাখ টাকার মত গাছ রয়েছে।
এ ব্যাপারে জানার জন্য বিএডিসির সহকারি পরিচালক (খামার ) সুমন চাকমা মোবাইলে (০১৭১৫৫১৩৩১১) বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় তবে মোবাইল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।