জালাল আহমদ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ উপলক্ষ্যে তিনি সকলের অনাবিল সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, সুস্থতা ও মঙ্গল কামনা করেন।
আজ ৯ জুলাই ২০২২ শনিবার এক শুভেচ্ছা বার্তায় উপাচার্য বলেন, ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদ-উল-আযহা মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এই উৎসব সবার মধ্যে গড়ে তোলে পারস্পরিক সৌহার্দ, ভ্রাতৃত্ববোধ, পরমতসহিষ্ণুতা ও সম্প্রীতি। ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে পবিত্র ঈদ-উল-আযহা সকলের জীবন আনন্দে পরিপূর্ণ করে তুলবে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পুনরায় বৃদ্ধি পাওয়ায় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে ঈদ-উল-আযহা উদ্যাপনের জন্য উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যসহ সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সৎ, সাহসী ও দক্ষ নেতৃত্বে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, ব্যবসায়-বাণিজ্য, অর্থনীতিসহ সকলক্ষেত্রে সাফল্য ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ঢাবিতে ঈদ-উল-আযহা’র প্রথম জামাত সকাল ৮ টা এবং দ্বিতীয় জামাত সকাল ৯ টা

জালাল আহমদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে পবিত্র ঈদ-উল-আযহা’র দু’টি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ঈদের প্রথম জামাত সকাল ৮:০০টায় এবং দ্বিতীয় জামাত সকাল ৯:০০ টায় অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাতে ইমামতি করবেন–মসজিদের সিনিয়র ইমাম খতীব ড. সৈয়দ মুহাম্মদ এমদাদ উদ্দীন এবং দ্বিতীয় জামাতে ইমামতি করবেন– মসজিদের সিনিয়র ইমাম খতীব হাফেজ মাওলানা নাজীর মাহমূদ।

এছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হল মসজিদে সকাল ৭:৩০টায়, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল লনে সকাল ৮:০০ টায় এবং ফজলুল হক মুসলিম হলের পূর্ব পাশের মাঠে সকাল ৮:০০ টায় ঈদ-উল-আযহা’র জামাত অনুষ্ঠিত হবে। আজিমপুরস্থ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকার বায়তুন নূর জামে মসজিদে সকাল ৭:৩০ টায় ঈদ-উল-আযহা’র জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ অফিস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, “চলমান করোনা ভাইরাস মহামারি পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে ঈদের এসব জামাত অনুষ্ঠিত হবে”।