হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম, টেকনাফ :
টেকনাফের সাবরাং দিনদুপুরে রোহিঙ্গা কতৃক ৯ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত লম্পট রোহিঙ্গা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে। ২১ জুন বৃহষ্পতিবার দুপুরে টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের দক্ষিণ নয়াপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গ্রামের বিক্ষুদ্ধ লোকজন অভিযুক্ত লম্পট রোহিঙ্গাকে খুঁজছে।
টেকনাফ উপজেলা সদর ৫০ শয্যা হাসপাতালে ধর্ষিতা শিশুসহ চিকিৎসা নিতে আসা ধর্ষিতার মা মিনারা বেগম বলেন ‘অভিযুক্ত লম্পট রোহিঙ্গা নুরুল আলম (৪০) একই এলাকায় সপরিবারে বসবাস করে। ২১ জুন বৃহষ্পতিবার দুপুরে আমার শিশু কন্যা আজিজা বেগম (৯) অন্যান্যদের সাথে বাড়ির সামনে খেলছিল। এসময় লম্পট রোহিঙ্গা নুরুল আলম ফুসলিয়ে আমার মেয়েকে তার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে জোরপুর্বক ধর্ষন করে। এসময় তার বাড়িতে কেউ ছিলনা। আজিজার শোর-চিৎকারে লোকজন এগিয়ে আসার আগেই লম্পট রোহিঙ্গা নুরুল আলম পালিয়ে যায়’। টেকনাফ উপজেলা সদর ৫০ শয্যা হাসপাতালের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ধর্ষিতার ফরেনসিক পরিক্ষার জন্য তাৎক্ষণিক কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। ধর্ষিতা শিশু আজিজা বেগমের পিতা মোঃ জমিল বর্তমানে মালয়েশিয়া বলে জানা গেছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।