পেকুয়া প্রতিনিধি:

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় ৩টি ইউনিয়নে শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে প্রতিমা সজ্জিত করার কাজ শেষ করছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। এ নিয়ে চলছে নানা আয়োজন।

আগামী ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে শারদীয় দুর্গাপূজা।

পূজাকে সামনে রেখে পেকুয়া উপজেলা প্রশাসন থেকেও নেয়া হচ্ছে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

উপজেলার ৩টি ইউপিতে মোট ৯টি মন্ডপে পূজার প্রতিমা সজ্জিত করেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। ৯ টি মন্ডপের মধ্যে ৬টিতে আয়োজন হবে প্রতিমা পূজা বাকী ৩টিতে হবে ঘট পূজা।

৬টি প্রতিমা পূজা ও ৩টি ঘট পূজার মধ্যে শিলখালী ইউপিতে ২টি প্রতিমা পূজা
বারবাকিয়া ইউপিতে ২টি প্রতিমা পূজা ১টি ঘট পূজা, পেকুয়া সদর ইউপিতে ২টি প্রতিমা পূজা ২টি ঘট পূজা অনুষ্ঠিত হবে ১১ই অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে ১৫তারিখ দশমী বিসর্জনের মধ্যে দিয়ে শেষ।

আয়োজিত মন্ডপ গুলোর মধ্যে শিলখালী শিলপাড়া সার্ব্বজনীন হঁরি মন্দিরে প্রতিমা পূজা। শিলখালী শিলপাড়া বিষ্ণু মন্দিরে প্রতিমা পূজা। বারবাকিয়া ইউনিয়নে শ্রী শ্রী লোকনাথ বাবার মন্দিরে প্রতিমা পূজা।
বারবাকিয়া ইউনিয়নে উত্তর নাথ পাড়া হরি মন্দিরে প্রতিমা পূজা। বারবাকিয়া সার্ব্বজনীন দূর্গা মন্দিরে ঘট পূজা।

পেকুয়া সদর কেন্দ্রীয় সার্ব্বজনীন দূর্গা মন্দিরে প্রতিমা পূজা।পেকুয়া সুশীল পাড়া সার্ব্বজনীন মন্দিরে প্রতিমা পূজা। ডাক্তার রণবীর বিশ্বাস এর বাড়ি ঘট পূজা। রুপক বিশ্বাস এর বাড়ি ঘট পূজা।

পেকুয়া উপজেলা পূর্জা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুমন বিশ্বাস বলেন,উপজেলার ৩ টি ইউনিয়নে আমাদের পূর্জা উদযাপন করা হবে। চকরিয়া পেকুয়া আসনের মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব জাফর আলমের সহযোগিতায় আমরা সুন্দর ভাবে আয়োজন করতে যাচ্ছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাই মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব জাফর আলমের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

পেকুয়া থানার ওসি (তদন্ত) কানন সরকার বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজাকে নিয়ে পুলিশ প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে। আশা করি ভালমতে শেষ হবে শারদীয় দুর্গাপূজা।