মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত মহান আল্লাহতায়লার শ্রেষ্ঠ দান। কক্সবাজারবাসীর জন্য এটা একটা বড় নিয়ামত। পৃথিবীর সর্বোচ্চ দীর্ঘ বালুকাময় এই সমুদ্র সৈকত। গুগল, উইকিপিডিয়া ইত্যাদিতে খোঁজে দেখা গেছে একপাশে পাহাড়, আর এক পাশে সুদীর্ঘ বালুকাময় সমুদ্র সৈকত
বিশ্বজিত সেন : রক্তাক্ত ১৫ আগস্ট-বাঙালী জাতির জীবনে গভীর শোকাবহ দিন। এদিন ছিনিয়ে নেয়া হয়েছিলো আমাদের জাতি গৌরবের সমস্ত অহংকার-একই সাথে রক্তাক্ত করা হয়েছিলো বাংলার সবুজ দুর্বাঘাসকে। ঘাতকের বুলেটে প্রাণ হারিয়েছিলেন বাঙালীর হাজার বছরের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : “আমি যখন টিআরসি (ট্রইনি রিক্রুট কনস্টেবল) পদে চাকুরীতে নিয়োগ পাওয়ায় জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর কুতুবদিয়া উপজেলায় আমার গ্রামের বাড়িতে যাই, রাস্তায় হাঁটি, তখন আমার কাছে সবাই জানতে চায়, তোমার নাকি পুলিশে চাকুরী হয়েছে? আমি বলি-হ্যাঁ।
২০১৪ সালের ঘটনা। গুজব রটে যে, আফ্রিকাতে অনেককেই ভূতে ধরছে। প্রথমে লোকেদের জ্বর হচ্ছে, আর তার পরেই তারা মরে যাচ্ছে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে মৃতের সংখ্যা। নিজের গ্রাম, শহর ছেড়ে পালাতে শুরু করেন মানুষজন। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে যান
॥ বিশ্বজিত সেন ॥ আধুনিক বিশ্ব এখন জ্ঞান বিজ্ঞান উন্নত চিন্তার বিশ্ব হিসাবে স্বীকৃত। বিশ্ব প্রতিযোগিতায় এখন পৃথিবীর প্রত্যেক জাতি, প্রত্যেক দেশকে লড়তে হচ্ছে। সৈন্য, যুদ্ধাস্ত্রের চাইতে কলম ও মেধার শক্তি অনেক শক্তিশালী। অস্ত্র মানব বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে, অস্ত্র
আলমগীর মাহমুদ আমি এমন কোন তকমাওয়ালা নয় যে, যার কথায় দুধের নহর সুখের সাগরে স্রোতস্বিনী হইবে।বেশী কষ্ট না পাইলে হু.. হা.. শব্দ করা নিজ মর্যাদার আঘাত ভাবিয়া জীবন কাটাইতে কাটাইতে নিজেরে ফেইজবুককেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবী বানিয়েছি। কিছু একটা ফেইসবুকে দিলেই ভাবি বিশাল
সাইফুল ইসলাম বাবুল ছোট কথা “সমকালীন” বড় কথা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে তাই ছোট দিয়ে শুরু। মাঝেমধ্যে রম্যকথার শিল্পী হতে চাই। তবে পেরে উঠি না তারপরও সচেষ্ট আছি। যাক বাংলাদেশ ভালো চলছে। ছোট উপজেলায় তথা পেকুয়ায় সমকালীন কি ঘটছে? ছেলে ধরা
এম.আর মাহমুদ : সারাদেশে মানুষ ডেঙ্গু আতঙ্কে ভুগছে। ইতিমধ্যে দেশের ৬৪ জেলার প্রায় উপজেলায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। প্রশাসন ডেঙ্গু থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য গণসচেতনতামূলক কর্মসূচীও পালন করে যাচ্ছে। কিন্তু থামানো যাচ্ছে না ডেঙ্গু।
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজার শহরের হলিডে মোড় থেকে পূর্বদিকে কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল পর্যন্ত পুরাতন প্রধান সড়কটির মালিকানা কার? কি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের, কি সড়ক ও জনপদ বিভাগের, নাকি কক্সবাজার পৌরসভার। কেউ এটির আপাতত মালিকানা স্বীকার করতে রাজী হয়নি।
আজাদ মনসুর : (পর্ব- চৌদ্দ) বাংলাদেশের সাংবাদিকতা নিয়ে আজ বিভিন্ন মহলের মন্তব্যের সুনামি দেখে কষ্ট লাগলেও সাংবাদিকতার সাত সূত্রের ব্যতিক্রম কিছু এদেশে ঘটবে, এমন আশা মোটেও করিনা। নিন্মোক্ত সূত্রগুলো আমার একটি পর্বে উল্লেখ করলেও সংগত কারণে এই পর্বেও উল্লেখ করা
আলমগীর মাহমুদ : জয়ন্তী রানী মজুমদার। উখিয়া কলেজে পড়ায়।আমার কলিগ। বিবাহ সূত্রে কুমিল্লা থেকে কক্সবাজারে আগমন। গর্জনিয়া জমিদার রামসিং এর ছেলের বউ। কক্সবাজার পানবাজার ঔষধ মার্কেটটি ওনাদের শরীকীয় ।বসত ও ঐ বিল্ডিং এর উপরের তলায়। উখিয়া কলেজে জয়েণ্টের পর থেকে
মিঞা মুজিবুর রহমান জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী, মাদার অব হিউম্যানিটি, দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উল্লেখিত স্লোাগান আজকের অনুষ্ঠানের শিরোনাম করায় সময়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন চাহিদা অনুযায়ী আজকের এই অনুষ্ঠান অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ। ১৯৭১ সালে
আবুল হাসেম মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব । তাকে মানব কল্যাণের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে । অন্যথায় মানব জাতির ধ্বংস অনিবাযর্য। মানব কল্যাণের ধারাবাহিকথায় সাংবাদিকরাই পারে একটি জাতিকে সভ্য সুন্দর আগামীদিনের সম্ভাবনার বার্তা দিতে। সাংবাদিকতাকে মহান পেশা ও দায়িত্ব হিসেবে মনে
মুহাম্মদ মহসীন ভূঁইয়া : আরাকানে বসবাস কারী কিছু সংখ্যক মুসলিম ও হিন্দু স্থায়ী অধিবাসীদের রোহিঙ্গা বলা হয়ে থাকে, রোহিঙ্গা হলো পশ্চিম মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি রাষ্ট্রবিহীন ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠী। মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতনের পূর্বে প্রায় এক মিলিয়ন রোহিঙ্গা মায়ানমারে বসবাস
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : গত ১৭ জুলাই বুধবার থেকে ফেসবুকে একটি ছবি ভেসে বেড়াচ্ছে। এ ছবিটি নিয়ে যাঁরা স্ট্যাটাস দিচ্ছে, সেখানে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ারের ঝড় উঠেছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বন্যার পানিতে একজন কিশোর একটা গরুর বাছুর কাঁধে নিয়ে
পীর হাবিবুর রহমান বরগুনায় প্রকাশ্য দিবালোকে মধ্যযুগীয় কায়দায় রিফাত শরীফকে দা দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজী। ‘০০৭’ নামের এই সন্ত্রাসী বাহিনীর কারা কারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল, গোটা দেশ ভিডিও ফুটেজেরে মাধ্যমে দেখেছে।
আনাস মাহমুদ এই তো সেদিন ২০১২ সালের শেষে দিকে এইচ,এস,সি তে ভর্তি হয়েছিলাম।এইচ,এস,সি শেষ করে অর্নাস টা প্রিয় কলেজে করতে বাধ্য করল সবার ভালোবাসায়। অর্নাস ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলাম আজ চূড়ান্ত ভাইভার মাধ্যমে অর্নাস জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটল।ইচ্ছে আছে মাস্টার্সটা
ড. আবদুল্লাহ আল মামুন মার্কিন মহাকাশযান অ্যাপোলো–১১-এ চড়ে নভোচারী নীল আর্মস্ট্রং চাঁদের মাটিতে প্রথম মানুষ হিসেবে পা রাখেন। এই অবিস্মরণীয় ঘটনা ঘটেছিল ১৯৬৯ সালের ২০ শে জুলাই। কয়েকদিন পরই পূর্ণ হবে মানুষের চন্দ্র বিজয়ের ৫০ বছর। ইতালিয়ান বিজ্ঞানী গ্যালিলিও
গোলাম মোর্তোজা মৃত মানুষের তাৎক্ষণিক মূল্যায়নে আবেগ প্রধান হয়ে সামনে আসে। নির্মোহ-সত্যনিষ্ঠতা অনেক ক্ষেত্রেই হারিয়ে যায়। ‘তিনি ভালো’, ‘তিনি মহান’, ‘তিনি এই করেছেন’ ইত্যাদি বিশেষণ যোগে বিশ্লেষণ করা হয়, তিনি যেমন মানুষই হোন না কেনো। তার নিষ্ঠুর-ভয়ঙ্কর-অন্যায়-অনৈতিক-অসততার দিকগুলো সামনে আসে
অধ্যক্ষ এম. ফজলুল করিম: উখিয়া কলেজে মাত্র ১৩জন শিক্ষার্থী নিয়ে ১৯৯২সনের ১জানুয়ারি কলেজের সর্বপ্রথম পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয়। তৎকালীন ইউএনও ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বিলাসী গল্প দিয়ে পাঠদান শুরু করেছিলেন। ১৯৯২সনে ১ জানুয়ারিতে শুরু করা কলেজে ১৯৯৩ সালে কারিগরী
রাজীব কুমার দাশ প্রায় মাস পেরিয়েছে।পত্রিকা,পোর্টালে আমার লেখা আসেনি।পেশাগত কাজের ব্যস্ততা,গবেষণাধর্মী কিছু কাজ।সবমিলিয়ে লেখা পাঠাতে পারিনি।আমার আনাড়ি হাতে নস্যি মার্কা লেখাগুলো ধৈর্য্য নিয়ে অনেক সন্মানিত পাঠক পড়েন।কিন্ত লেখায়, ‘আমাকে এতো অনুভব করেন’ সত্যি ই জানা ছিলোনা।লেখা প্রকাশের সপ্তাহ না যেতে,
জিয়াউর রহমান মুকুল : কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক যার বর্তমান নাম “শহীদ এটিএম জাফর আলম-আরাকান সড়ক”। সড়কটির নামকরণ করা হয়েছে মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম শহীদ স্বাধীনতা পদকে ভূষিত (মরণোত্তর), বর্তমান মন্ত্রীপরিষদ সচিব জনাব শফিউল আলম স্যারের ভাই,উখিয়ার কৃতী সন্তান এটিএম জাফর আলম এর
সাইফুল ইসলাম বাবুল : কিভাবে লিখবো, কিভাবে বলবো, ভেবে পাচ্ছিনা। কারণ সত্যি বলার সুযোগ কম। সত্য সুন্দর কিন্তু তেতু, তেতু অনেকের সহ্য হয় না। আর একটা ব্যাপার হলো আমরা মানুষ তাই আমাদের ধমক দেয়া, আক্রমণ করা সহজ তাই একটু ভয়তো
– অধ্যাপক আকতার চৌধুরী (৮ম পর্ব) ইতোমধ্যে আমরা সাফা-মারওয়া শেষ করেছি। মক্কা শহরের নিকটবর্তী কাকিয়া আবাসিক এলাকায় তাহেরের বাসায় যাব। জম জম টাওয়ারের নিচে হাজীদের জন্য সরকারীভাবে বাস আছে । সুড়ঙ্গ কেটে চলাচলের জন্য পথ করা হয়েছে। জমজম গেইট থেকে