নিজস্ব প্রতিবেদক;
কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির কর্মকর্তাগণ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান ও পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলামের সাথে মতবিনিময় করেছেন। ওই সময় জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নবগঠিত কর্মকর্তাদের স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানান।
জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে পটপরিবর্তনের পর এখন দেশ গঠনে প্রশাসন ও পুলিশের সাথে সাংবাদিকদের একসাথে কাজ করতে হবে। তাঁরা প্রেসক্লাব নেতাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজারে ছাত্র আন্দোলনে যে দুজনের মৃত্যু হয়েছে তাদের মামলার নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। একই সাথে তিনি হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করারও আশ্বাস দেন।
পুলিশ সুপার বলেন, কক্সবাজার সদর মডেল থানা ও ঈদগাঁও থানা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। কাজ করার মতোও কোন উপকরণ এই দুই থানায় নেই।
তিনি যে কোন বেসরকারি সংস্থা ও ধনবান ব্যক্তিরা এই সংকটে এগিয়ে এলে পুলিশ তাদের স্বাগত জানাবে।
বুধবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে কক্সবাজার প্রেসক্লাব কর্মকর্তাগণ পৃথক পৃথক ভাবে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সাথে সাক্ষাৎ করেন। ওই সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম ও সহকারী পুলিশ সুপার (ট্র্যাফিক) জসিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ক্লাব সভাপতি মাহবুবর রহমান, সহ-সভাপতি জি এ এম আশেক উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারী, সহ-সাধারণ সম্পাদক ইকরাম চৌধুরি টিপু, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনসার হোসেন, পাঠাগার ও মিলনায়তন সম্পাদক হাসানুর রশীদ, নির্বাহী সদস্য আতাহার ইকবাল, কামাল হোসেন আজাদ, আবু সিদ্দিক ওসমানী, এম আর খোকন প্রমুখ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।