এবার পুলিশও স্বীকার করলো ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছে ওসমান হাদির হত্যাকারী ফয়সাল ও আলমগীর। তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক ব্রিফিং’য়ে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলাম। আসামিদের পালাতে সহায়তাকারী ২ জনকে ভারতের মেঘালয়ে আটক করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

তিনি বলেন, শুটার ফয়সাল ও মোটরসাইকেল চালক আলমগীরকে পালাতে সহায়তাকারীসহ মোট ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওসমান হাদি হত্যার ঘটনা পূর্ব-পরিকল্পিত। তাই, ফয়সাল ও আলমগীর ঘটনার পরপরই ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ৬ জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

তাসনিম জারার পর এবার এনসিপি থেকে তাজনূভা জাবীনের পদত্যাগ

ট্রেনের ধাক্কায় গার্মেন্টস কর্মকর্তা নিহত

পুলিশ বলছে, মামলাটির তদন্ত শেষ পর্যায়ে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে চার্জশিট দেয়া হবে। পুলিশের ধারনা, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে ভোকাল ছিলেন ওসমান হাদি। তার বক্তব্যে একটি গ্রুপ ক্ষতিগ্রস্ত। তাই তাদের টার্গেটে পরিণত হয় ওসমান হাদি। রাজনৈতিক কারণে হাদিকে খুন করা হতে পারে- ব্রিফিংয়ে জানান নজরুল ইসলাম। বলেন, হাদির খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। তারা গেছে অবৈধ উপায়ে।

তবে বৈধ পথেই আসামিদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। এর আগে, হাদি হত্যাকাণ্ড নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন সম্প্রচার করে যমুনা নিউজ। যেখানে উঠে আসে হত্যাকারীদের হালুয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পালানোর তথ্য।