ইমাম খাইর, সিবিএন:
দেশের ১৬টি উপকূলীয় জেলায় প্রায় ৭.৩ মিলিয়ন মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সামুদ্রিক মাছ আহরণ, শুঁটকি উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, বাজারজাতকরণ ও ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। আর দেশের মোট সামুদ্রিক শুঁটকির বেশিরভাগই কক্সবাজারে উৎপাদিত হয়, যার ৮০ শতাংশ আসে নাজিরারটেক শুঁটকি পল্লী থেকে।

শুঁটকি সেক্টরে সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার, মানোনোন্নয়ন, সঠিক তদারকি ও পর্যাপ্ত সহযোগিতা পেলে দেশের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখবে শুঁটকি খাত। সৃষ্টি হবে উদ্যোক্তা। কমবে বেকারত্ব।

কক্সবাজারে শুঁটকি ব্যবসা ও প্রক্রিয়াকরণ সংশ্লিষ্টদের কর্মশালা

২৩ জুন শুঁটকি ব্যবসা ও প্রক্রিয়াকরণ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে কোস্ট ফাউন্ডেশন আয়োজিত কর্মশালায় এসব কথা উঠে আসে।

জেলা মৎস অফিসের হলরুমে কোস্টের স্মার্ট প্রকল্পের অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড.শফিকুর রহমান।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন,  বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক পরিতোষ চন্দ্র তালুকদার, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আবদুল লতিফ জনি, বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আবু শরীফ মো.মাহবুব ই কিবরিয়া।

কর্মশালায় সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ, শুঁটকি প্রক্রিয়াকরণসহ নানা বিষয়ে ভিডিও প্রদর্শনী করা হয়।

অনুষ্ঠানে শুঁটকি খাতে বিরাজমান নানা সমস্যার কথা তুলে ধরেন সংশ্লিষ্টরা।

কোস্ট ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে অনেক সমস্যার সমাধান হয়েছে বলেও জানান শুঁটকি ব্যবসায়ীরা।

কোস্ট ফাউন্ডেশনের সিনিয়র কো-অর্ডিনেটর জিয়াউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে স্মার্ট প্রকল্পের প্রকল্প ব্যবস্থাপক আজমল হুদা সিদ্দিকীসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।