প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
কক্সবাজার-০৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান আরও একটি কর্মব্যস্ত দিন পার করেছেন। তিনি রামু উপজেলার চাকমারকুল ইউনিয়ন ও কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের খরুলিয়া এলাকায় সাধারণ মানুষের সাথে সাক্ষাত করেন, বিএনপির অসুস্থ নেতাদের খোঁজখবর নেন। একই সময়ে তিনি বিএনপির মরহুম বেশ কয়েকজন নেতার কবর জিয়ারত করেন।
তিনি বলেন, আমি অস্ত্রের রাজনীতি করি না, আমি অর্থের রাজনীতি করি না, আমি ভন্ডামির রাজনীতি করি না। আমি মানুষের দরবারে ছুটে আসি, মানুষের মাঝে ভালোবাসা বিলিয়ে দিই, মানুষও আমার মাঝে ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয়। মানুষের সাথে আমার রাজনীতি হলো অন্তরের।
সাবেক সাংসদ সহিদুজ্জামান বলেন, আমার ভাই মরহুম খালেকুজ্জামান আমৃত্যু বিএনপির রাজনীতি করে গেছেন। আমিও আজীবন বিএনপির বাংলাদেশি জাতীয়বাদের রাজনীতি করে যাবো। আমার রাজনীতি হবে উন্নয়নের।
তিনি বৃহস্পতিবার সারাদিন রামু উপজেলার চাকমারকুল ইউনিয়ন ও কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরেন। এ সময় তাঁকে ঘিরে অভূতপূর্ব এক জোয়ারের সৃষ্টি হয়।
তিনি সকালে চাকমারকুল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহআলম কোম্পানির কবর জিয়ারত করেন। পরে তিনি একই ইউনিয়নের বিএনপির সাবেক সভাপতি আজিজুর রহমান মেম্বারের শয্যাপাশে যান এবং তিনি তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন। এছাড়াও আরেক সাবেক সভাপতি অসুস্থ আবদুল হালিম মেম্বারের চিকিৎসার খোঁজ নেন।
একই সময়ে তিনি বিএনপি নেতা ডা. হাসান ও চাকমারকুল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মুফিদুল আলমের বাবা বিএনপি নেতা মহসিন মেম্বারের কবর জিয়ারত করেন। তিনি চাকমারকুল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমানের কবরও জিয়ারত করেন।
পরে তিনি কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাড়ায় যান। ওখানে তিনি সাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন। ইউনিয়নের ৮ ও ৯নং ওয়ার্ড এলাকায় গণসংযোগ করেন। সাধারণ মানুষ এসময় তাঁকে পরম ভালোবাসায় বুকে জড়িয়ে নেন। মাগরিব নামাজের পর তিনি খরুলিয়া বাজারে সাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন।
ওই সময় ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সহিদুজ্জামানের সাথে ছিলেন কক্সবাজার পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস্তাফিজুর রহমান, রামু উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ সিকদার চেয়ারম্যান, রামু বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আকতার কামাল, কাউয়ারখোপ ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোকতার আহমদ, জেলা যুবদলের সহ-তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক রোকনুজ্জামান, জেলা ছাত্রদলের সাবেক নেতা ডা. জনি, রামু স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল কবির। এছাড়াও বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচিতে ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সহিদুজ্জামানের সাথে ছিলেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।