টেকনাফ প্রতিনিধি;
চলমান অস্থিতিশীলতার কারণে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বাংলাদেশে সহিংসতা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে সীমান্তে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
২ ডিসেম্বর ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের অফিসে হামলার পর সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্তে টহল ও নজরদারি জোরদার করা হয়েছে, যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।
বিএসএফ কনস্টেবল রিয়াঙ্কা মুখার্জি বলেন, ‘‘আমাদের দায়িত্ব পালনের সময় নিজেদের ক্ষমতাশালী এবং আত্মবিশ্বাসী মনে হয়। এটি সমাজের নারীদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার বার্তা দেয়।’’
গুজরাটের বাসিন্দা এবং বিএসএফের ৮১তম ব্যাটালিয়নের সদস্য মুকুরিয়া ইলা জানান, ‘‘পরিবারের আপত্তি সত্ত্বেও বিএসএফে যোগদান আমার স্বপ্ন পূরণের মাধ্যম। আমি গর্বিত যে, এই বাহিনীর অংশ হতে পেরেছি।’’
বিএসএফের সেকেন্ড-ইন কমান্ড রাজেশ কুমার লাঙ্গেহ বলেন, ‘‘বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সীমান্তে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।’’
তিনি আরও জানান, বিএসএফ দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা ও বছরের ৩৬৫ দিন দায়িত্ব পালন করছে।
সীমান্তের যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিএসএফ সর্বদা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।
