প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

সমাজের গুণিজনদের খুঁজে নিয়ে বাস্তবিকতার মানদন্ডে মূল্যবোধের পরিধি বিস্তার করে বাসযোগ্য নিরাপদ আবাসভূমি তৈরিতে সদা তৎপর এক প্রিয় মানুষ মোহাম্মদ আলম চৌধুরী।

তিনি হাত দিয়েছেন বাংলাদেশের এমন এক ঐতিহাসিক লেখককে নিয়ে যার মেধা-প্রজ্ঞা সর্বমহলে প্রশংসিত। আহমদ ছফা (জুন ৩০, ১৯৪৩ – জুলাই ২৮, ২০০১) একজন বাংলাদেশি লেখক, কবি ও সমাজবিজ্ঞানী ছিলেন। বাংলাদেশের অন্যতম সেরা বুদ্ধিজীবী তিনি। তাঁর লেখায় বাংলাদেশি জাতিসত্তার পরিচয় নির্ধারণ প্রাধান্য পেয়েছে।

তিনি ২০০২ খ্রিস্টাব্দে সাহিত্যে মরণোত্তর একুশে পদক লাভ করেন। জীবদ্দশায় আহমদ ছফা তাঁর প্রথাবিরোধী, নির্মোহ, অকপট দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য বুদ্ধিজীবী মহলে বিশেষ আলোচিত ছিলেন। পেশা লেখক জাতীয়তা বাংলাদেশি জাতি বাঙালি নাগরিকত্ব বাংলাদেশি ধরন:- কবিতা, প্রবন্ধ, ছোটগল্প, উপন্যাস, অনুবাদ উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহ বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস (১৯৭২) বাঙালি মুসলমানের মন (১৯৮১),ফাউস্ট – অনুবাদ (১৯৮৬), যদ্যপি আমার গুরু (১৯৯৮)উল্লেখযোগ্য পুরস্কারএকুশে পদক (২০০২) বাংলাদেশের বিশিষ্ট রাজনীতি বিজ্ঞানী দক্ষিণ চট্টগ্রামের গৌরব কক্সবাজার জেলার কৃতি সন্তান আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও আহমদ ছফা সেন্টারের পরিচালক এবং পালং একাডেমির প্রতিষ্টাতা সভাপতি মোহাম্মদ আলম চৌধুরীর লিখিত “আহমদ ছফার সংসার” বইটি একুশে বই মেলায় সাহিত্যমোদীদের জন্য নতুন সংযোজন হবে আশা প্রকাশ করছি।