সংবাদদাতা:

রামু উপজেলার শীর্ষ সন্ত্রাসী  গর্জনিয়া কচ্ছপিয়ার ত্রাস ডাকতি অপহরন সহ নানা অপকর্মের গড পাফার আবদুর রহিম(৩১) ও আবু নয়ন প্রকাশ সোনা মিয়া (৩৩) কে গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়িঁর ইনচার্জ কজী আরিফ উদ্দিনের নেতৃত্বে এস আই কাউসার এ এস আই জুয়েল এ টি এস আই বদুরুল সহ এক দল পুলিশ গোপন সংবাদের ভিক্তিতে  আটক করা হয়েছে। গত কাল ৫ ডিসেম্বর ভোর রাতে কচ্ছপিয়া ইউনিয়ানের শিবাতলি এলেকার রহমতুল্লাহর বাড়ি থেকে দেশীয় তৈরি ২ টি অস্ত্র সহ তাদের আটক করতে সক্ষম হয় ।
এই বিষয়ে গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ওসি তদন্ত কাজি আরিফ জানান, ওই শন্ত্রাসীদের ধরতে ইতিমধ্যে তারা বেশ কয়েকবার অভিযান চালিয়েছে। অবশেষে তারা ওই ডাকাতদের আটক করতে সক্ষম হয়। তিনি আরো জানান, আটক কৃতদের বিরুদ্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
 আলোচিত ওই ২ ডাকাতদের আটকের ঘটনায় গর্জনিয়া এলেকার পার্শ্ববর্তি নাইক্ষ্যংছড়ি ও গর্জনিয়া কচ্ছপিয়ার হাজার হাজার মানুষ আনন্দ উল্লাস করতে দেখা যায়। জানা যায়,  ওই ডাকাত ও শীর্য সন্ত্রাসী আবদুর রহিম স্তানীয় গর্জনিয়া বাজারের হুমায়রা মেডিকেলের মালিক মৌলানা আলি আকবরের ছোট ভাই। তার বাড়ি কচ্ছপিয়ার মাঝির কাটা এলেকায় এবং তার পিতার নাম মৃত, সুলতান আহাম্মদ। অপর ডাকাত সোনা মিয়ার বাড়ি কচ্ছপিয়ার ঘিলাতলী, তার পিতা নাম মোঃ ইসলাম মিয়া।
সুত্রে জানায়,  ওই রহিম বাহিনীর প্রধান আবদুর রহিম দীর্ঘ দিন তার বাহিনী দিয়ে পাহাড়ি জনপদ গর্জনিয়া কচ্ছপিয়া, বাইশারী ও ঈদগড় এলেকায় ত্রাস সৃষ্টি করে ডাকাতি, অপহরন, চিনতাই, ধর্শন,  চাদাবাজী সহ নানা অপকর্ম করে বেড়ায়।
নাম প্রকাশে অনিইচ্ছুক ব্যক্তি জানান, ওই রহিম ডাকাত তার ভাই আলী আকবরের টাকার জোরে নানা অপকর্ম করার পর ও এত দিন পার পেয়ে যায়। এলেকার সচেতন মহলের ধারনা  ওই রহিম ডাকাত ও তার দল বল ঈদগড় বাইশারীতে যে অপহরন সংঘটিত হয় তাতে ও তারা জড়িত। গর্জনিয়া কচ্ছপিয়ার হাজার ও জনগনের দাবী ওই সত্রাসীদের বিরুদ্বে ব্যনস্তা গ্রহনের।