ডেস্ক নিউজ:
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে নীচের চারটি কাজ
অবশ্যই বর্জন করুন-
১।পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি, কোমল পানীয় এবং নারিকেল খাবেন না।

২।এসময় মাথায় শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেন না।কারণ
পিরিয়ডের সময় চুলের গোড়া আলগা হয় ফলে লোমকূপ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে।শ্যাম্পু ব্যবহার এসময় অ’ত্যন্ত ঝুঁ’কিপূর্ণ এবং দীর্ঘস্থায়ী
মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

৩।এসময় শশা খাবেন না। কারণ শশার মধ্যে থাকারস পিরিয়ডের র’ক্তকে জরায়ু প্রাচীরে আ’ট’কে দিতে পারে। যার ফলে আপনার বন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৪।এছাড়াও লক্ষ্য রাখবেন, পিরিয়ডের সময় যেন শরীরে শক্ত কিছুর আ’ঘাত না লাগে, বিশেষত পেটে।পিরিয়ডের সময়টায় জরায়ু খুব নাজুক থাকে ফলে অল্প আ’ঘাতেই মা’রাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হতে
পারে। যার ফলে পরবর্তীতে জরায়ু ক্যান্সার,জরায়ুতে ঘাঁ কিংবা বন্ধ্যাত্যের ঝুঁ’কি থাকে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি পান করার ফলে পিরিয়ডের র’ক্ত বের না হয়ে জরায়ু প্রাচীরে জমাট বাঁধতে
পারে।যা পরবর্তী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে জরায়ু টিউমা’র বা ক্যান্সারের আকার ধারণ
করতে পারে।

দয়াকরে এই তথ্যটুকু আপনার স্ত্রী’,মা,কন্যা সকলের কাছে পৌঁছে দিন। আপনার
শেয়ার করার মাধ্যমে যদি একজন নারীও উপকৃত হয় সেটাও পরম পাওয়া।
জরায়ু ক্যান্সার ও বন্ধ্যান্ত মুক্ত হোক আমাদের মা
বোনেরা।

আরো পড়ুনঃ

অসাধারন কিছু টিপস যা সবসময় আপনার উপকারে আসবে :-

১। চুলকানি জাতীয় চর্ম’রোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে।

২। র’ক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু’বার খান।

৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।

৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে র’ক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।

৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে।

৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

৭। ঠোঁটের দু’পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।

৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।

৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।

১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।

১১। কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।

১২। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।

১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।

১৪। গ*লায় মাছের কাঁ’টা আ’ট’কে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁ’টা নরম হয়ে নেমে যাবে।

১৫। ছু’রি/দা/বটিতে হাত কে’টে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কা’টা জায়গায় লাগান। র’ক্ত বন্ধ হবে।

১৬। শ্বা’সক’ষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।

১৭। জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে নিন।

১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমা’রীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন।