বিশেষ প্রতিবেদক:
পাহাড় কর্তনকারীরা রাষ্ট্র ও প্রকৃতির শত্রু। যারা প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে পাহাড় কাটে-এ কাজে মৌন সম্মতি দেয় তাদের রুখতে হবে। প্রকৃতি ধংসকারীদের হাত থেকে কক্সবাজার রক্ষা করতে না পারলে পাহাড়ে লাশ বাড়বে। জনগণকেই পাহাড় কাটার উৎসব প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে। ৩ আগষ্ট কক্সবাজার জেলা পরিষদ সম্মলেন কক্ষে পাহাড় কাটা ও বন্যা নিয়ন্ত্রণে করনীয় শীর্ষক সেমিনারে বক্তরা উপরোক্ত কথা গুলো বলেন বক্তারা।
পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক পরমাণু বিজ্ঞানী ড. মো: মীর কাশেমের সভাপতিত্বে সেমিনারে আলোচকরা কক্সবাজার বাঁচাতে সবাইকে এক কাতারে আসার আহবান জানান।
সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেলের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার প্রফেসর আব্দুল হামিদ, পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজারের সহকারী পরিচালক সরদার শরিফুল ইসলাম, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার বদিউল আলম, প্রকৌশলী ইমতিয়াজুল হক, কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক দীপক শর্মা দীপু, কক্সবাজর সহকারী বন সংরক্ষক (দক্ষিণ) কর্মকর্তা দেওয়ান মো: আব্দুল হাই আজাদ, সাংবাদিক ও গবেষক নির্বাণ পাল, একুশে টিভির জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক আব্দুল আজিজ, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিটির সভাপতি শাহাদত হোসেন, নারী উদ্যোক্তা নয়ন সেলিনা, সাংবাদিক কল্লোল দে, মানবাধিকার কমিশনের কক্সবাজার সদর উপজেলা শাখার সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, নুরুল আলম, নারী নেত্রী শাহেনা আক্তার পাখি, পরিকল্পিত কক্সবাজারের সমন্বয়ক (যুব উন্নয়ন ও দপ্তর) সিয়াম মাহমুদ সোহেল, এডভোকেট ইসা রহুল্লা রাহুল ও এডভোকেট রাসিব, মম আহম্মদ, মানবাধিকার কর্মী রফিকুল ইসলাম, পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের এসোসিয়েট মেম্বার মোহাম্মদ সোহেল, রবিউল আলম রবি, সাহাব উদ্দিন, জহিরুল আলম মানিক, ছাত্র নেতা মোচ্ছাদ্দিক হোসেন আবু, মাবুব আলম মিরু, ওমর ফারুক টিপু, আশেককুল মাহমুদ, রূপনুর এ্যানী, মোর্শেদ আলম, মোহাম্মদ আমিন, আসমা আক্তার, মোস্তফা কলিমা, মেহদী হাসান প্রমুখ।