চকরিয়া থেকে সংবাদদাতা:
কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নিয়ন্ত্রনাধিন চকরিয়া আবাসিক প্রকৌশলীর আওতাধীন পৌর সভার ৯ নং ওয়ার্ডের আংশিক ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ৪টি ওয়ার্ডে গত ১৫দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ ওই এলাকায় কাজ শুরু করলেও ধীর গতিতে কাজ চলছে। এতে করে ওই এলাকা গুলোতে বিদ্যুতের সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১নং গাইড বাঁধ এলাকায় ৬টি বৈদ্যুতিক খুটি মাতামুহুরী নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ে ভেঙ্গে পড়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে পৌরসভার হিন্দুপাড়া, গনি সিকদারপাড়া, মধ্যম দিগরপানখালী, পশ্চিম দিগরপানখালী, দিগরপানখালী বাজারপাড়া, উত্তর ঘুনিয়া মুসলিম পাড়া, জলদাশ পাড়া, হিন্দুপাড়া, বড়–য়া পাড়া, দক্ষিণ ঘুনিয়া স্কুল পাড়া, মসজিদপাড়া, পাহাড়িয়া পাড়া, পশ্চিম ঘুনিয়া, বাজারপাড়া ও রাজারবিল ডেইলপাড়া, মৌলভীর পাড়া এলাকার কয়েক হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক টানা ১৫দিন ধরে বিদ্যুৎ না থাকার কারণে ব্যবসা প্রতিষ্টান, ক্ষুদ্র শিল্প প্রতিষ্টান, বসতবাড়ি, মসজিদ, মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্টানের ছাত্র-ছাত্রীরা সীমাহীন দূর্ভোগের সম্পূখিন হয়ে পড়েছে।
বিশেষত, ছাত্র-ছাত্রীরা ঘরে বিদ্যুৎ না থাকায় হ্যারিকেন ও মোমবাতি জ¦ালিয়ে পড়া লেখা করছে। বিদ্যুৎ বিভাগ ভেঙ্গে পড়া বৈদ্যুতিক খুটি গুলো পুন স্থাপন না করায় সংযোগ লাইনের তার গুলো মাটিতে নুয়ে পড়েছে। সহসায় সংযোগ লাইন পুন স্থাপন করে সংয়োগ প্রদান করা না হলে এলাকার জনগন বিদ্যুৎ বিভাগের চরম অবেহেলা ও দায়িত্বহীন কর্মকান্ডের কারণে ফুসে উঠবে। বিদ্যুৎ খুটি পুন স্থাপন করে দ্রুত লাইন চালুর জন্য চকরিয়া আবাসিক প্রকৌশলীর কাছে বার বার মোবাইলে ফোন করে কোন সু উত্তর পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য এলাকাবাসী উর্ধ্বেতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।