গত ১২জুলাই বিভিন্ন অনলাইন,১৩জুলাই দৈনিক আজকের দেশ-বিদেশ,দৈনিক কক্সবাজারসহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত“হ্নীলার লেদায় ইয়াবার চালান আত্মসাৎ ঃ চলছে তোলপাড়”শীর্ষক সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যা সম্প্রতি এলাকায় বর্গা চাষ করার জন্য একটি জমি নিই। এই জমি নিয়ে স্থানীয় পশ্চিম লেদার মাষ্টার মৃত গবী সোলতানের পুত্র কামরুল ইসলাম গংয়ের সাথে জমি বিরোধ চলে আসছে। তারা জোরপূর্বক লাঠি-সোটা ও অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সজ্জিত হয়ে উক্ত জমিতে চারা বীজ বপন করেছেন। যা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিকট সালিশে রয়েছে। এই জমি বিরোধ নিয়ে সামাজিক ভাবমূর্তি ও সম্মানহানির জন্য শত্রুমহলের সাজানো ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার। আমি আব্দুল গাফফার সুনামের সাথে দীর্ঘ ১৫/১৬বছর ধরে লবণের চাষ ও ব্যবসা চালিয়ে আসছি। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানতে পারলাম গত ১১জুলাই রাতে হ্নীলা ইউনিয়নের লেদায় ইয়াবার চালান লুটপাট নিয়ে সংঘর্ষের উপক্রম হয়েছে। যা খুবই নিন্দনীয় এবং ঘৃণিত। কিন্তু এলাকার শত্রু মহলের মিথ্যা অভিযোগের কারণে উক্ত ইয়াবা চালানের মালিকানায় আমি মৌলভী আমির হোছনের পুত্র লবণ ব্যবসায়ী আব্দুল গাফফারের নামটি জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি এই জাতীয় ঘৃণ্য কাজে কোন দিন জড়িত ছিলাম না,এখনো নেই এবং বাকি জীবনে এই পথে পা দেবনা। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাকে জড়িয়ে ক্ষান্ত হয়নি আমার চাচাত ভাই কামাল আহমদের পুত্র তোফাইল আহমদের নামটি জড়িয়ে দিয়েছে। আমরা এইকাজে আদৌ সংশ্লিষ্ট নই। আমরা শত্রু মহলের এসব ঘৃণ্য কর্মকান্ডের তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি আগামীতে এই জাতীয় সংবাদ পরিবেশনে ঘটনার প্রকৃত সত্যতা যাচাই করে সংবাদ পরিবেশনের জন্য সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ এবং আইন-শৃংখলা বাহিনীকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।