জরাজীর্ণ ভবনে চলছে কার্যক্রম

নুরুল আজিম রিপন। ঈদগড় :

রামুর ঈদগড়ে পুরাতন পুলিশ ক্যাম্পের  জায়গাটি চলতি বর্ষা মৌসুমে মারাত্মকভাবে  ভাঙনের কবলে পড়েছে এ নিয়ে আগামী দু এক বছরে মধ্যে জায়গাটি নদীর সাথে বিলীন হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা দেখা দিয়েছে।অন্য দিকে ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন জরাজীর্ণ ভবনে চলছে অস্থায়ী  পুলিশি কার্যক্রম।অথচ ভবন গুলি থাকার উপযোগি  নয়।  জানাযায়,১৯৮২ সালে তৎক্ষালীন বি,ডি,আর অস্থায়ী  ভাবে বর্তমানে পুরাতন পুলিশ ক্যাম্পের জায়গাটিতে বিষেশ দায়িত্বে থাকে। পরে ১৯৮৪ সালে তারা পার্বত বাইশারীর আলীক্ষ্যং চলে যায়।সেই থেকে চট্রগ্রাম রেঞ্জের অধীনে আর,আর,এফ পুলিশ ক্যাম্প হিসেবে কার্যক্রম চালায় পুলিশ।চাকরীর সুবাদে  অনেক অফিসার ভিবিন্ন প্রজাতির গাছ লাগিয়ে এক মনোরুম পরিবেশ সৃষ্টি করে উল্লেখিত জায়গাতে।১৯৯৮ সালে ঝড় বৃস্টিতে পুলিশি কার্যক্রমে ব্যাঘাত ও থাকার পরিবেশ না থাকায় জায়গাটি পরিতাক্ত ঘোষনা করে পুলিশের উচ্চপদস্ত কর্মকর্তারা।সেই থেকে দেখ ভাল না থাকায় দুর্বৃত্তরা কেটে নিয়ে যাচ্ছে আম,কাটাল,ওসেগুন কাট।নতুন করে নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। চলতি মৌসুমে বর্ষার শুরুতেই মারাত্বক ঝুঁকিতে পুরাতন পুলিশ ক্যাম্পের জায়গাটি। কোন পদক্ষেপ না নিলে আগামী বছর দু এক এর  মধ্যে নদীর সাথে বিলিন  হয়ে যাবে বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনরা।এদিকে ১৯৯৮ সাল থেকে ঈদগড় ইউনিয়ন পরিষদের দুটি পরিতাক্ত ভবনে নতুন করে কার্যক্রম শুরু করে পুলিশ।ঝড়, বৃষ্টি উপেক্ষা করে কার্যক্রম চালিয়ে আসলে ও সম্প্রতি ঘুণিঝড় মোরার প্রভাবে বর্তমানে ব্যাহাল অবস্তার সৃস্টি হয়েছে।উড়ে গেছে নামাজের জন্য নির্ধারিত ঘরটি। দুটি ভবনেই বৃস্টির পানি পড়ায় থাকার পরিবেশে বৃঘ্ন ঘঠে।এ অবস্তায় কার্যক্রম চলাতে বৃঘ্ন ঘঠতে পারে বলে মনে করছেন সংস্লিষ্টরা।এব্যাপারে পুলিশ ক্যাম্পের আই,সি মোঃহাসেমের কাছে জানতে চাইলে জানান বর্তমানে খুব নাজুক অবস্তায় আছি থাকার পরিবেশ নাই বললেও চলে।রামু থানার একজন এ,এস,আই সহ দুজন অফিসার যেখানে থাকি সেখানেও বৃস্টি পড়ে তার পরও দায়িত্ব পালনে আমরা অবিচল বলে তিনি জানান।এলাকার সুশীল সমাজের দাবী ঈদগড়ে একটি আধুনিক স্থায়ী  পুলিশ ফাড়ী নির্মান করা হওক।