মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী :

কক্সবাজারের জন্য ১০ টি ভেন্টিলেটর ও ১ টি আধুনিক অ্যাম্বুলেন্স দ্রুত বরাদ্দ দেওয়া হবে। রোববার ৭জুন রাতে কক্সবাজার জেলায় কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে সমন্বয়কারী ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জুম কনফারেন্সে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে এই প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়।

এছাড়াও জুম সভায় কক্সবাজার জেলায় যারা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হচ্ছেন, তাদের ডাটাবেইজ তৈরি, আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবায় টেলিমেডিসিন সেবা প্রদান, ডুলাহাজারা মালুমঘাট খৃষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতালে পিসি আর ল্যাব স্থাপনের অগ্রগতি পর্যালোচনাসহ আরো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

কক্সবাজার জেলার করোনা বিষয়ক সার্বিক পরিস্থিতি সমন্বয়ের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ
কক্সবাজার জেলায় কোভিড-১৯ চিকিৎসায় নিয়োজিত এবং কোভিড-১৯ চিকিৎসা বিষয়ে পরামর্শ দিতে আগ্রহী সরকারি এবং বেসরকারি চিকিৎসকদের সাথে জুম কনফারেন্স এর মাধ্যমে দীর্ঘক্ষন মতবিনিময় করেন। তিনি এ বিষয়ে তাদের বিভিন্ন পরামর্শ ও করনীয় নির্ধারনে মতামত নেন।

উক্ত জুম কনফারেন্সে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুইজন অতিরিক্ত সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও কক্সবাজারের সন্তান শফিউল আজম, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব উপসচিব) মোঃ আফসারুল আফসার, সিভিল সার্জন ডা. মোঃ মাহবুবুর রহমান, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. অনুপম বড়ুয়া, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাঃ শাজাহান আলি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ মাসুদুর রহমান মোল্লা, সদর উপজেলার ইউএনও মাহমুদ উল্লাহ মারুফ, ডা. ফরহাদ হোসাইন, ডা. মোঃ মহিউদ্দিন আলমগীর, ডা. মাহবুবুর রহমান, ডা. আশিক, ডা. শাহীন আবদুর রহমান, ডা. আলী এহসান, ডা. শাহজাহান নাজির, ডা. সলিমুল্লাহ খান, ডা. অজয় ঘোষ, ডা. রঞ্জন বড়ুয়া, ডা. নোবেল কুমার বড়ুয়া, ডা. মোহাম্মদ শাহবাজ, ডা. রিপন, মিছবাহ আহমেদ, ডা. জাহিদুল মোস্তফা, ডা. অহিদুল হেলাল, ডা. জিএম কাদেরী, ডা. এমএন আলম, ডা. মোঃ ইয়াসির আরাফাত, হাবিবুর রহমান, ডা. প্রিয়াংকা দাশ, ডা. ফাতেমা সহ কক্সবাজারের সরকারি-বেসরকারি চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।