মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী :

বুধবার ৬মে থেকে চালু করা হচ্ছে চকরিয়া ৫০ শয্যা বিশিষ্ট ডেডিকেটেড করোনা আইসোলেশন কোভিড হাসপাতাল। চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপজেলা সহ ৪টি উপজেলার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া রোগীদের চকরিয়া ৫০ শয্যা বিশিষ্ট ডেডিকেটেড করোনা আইসোলেশন কোভিড হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে। এজন্য হাসপাতালটি সম্পূর্ণ প্রস্তত করে তোলা হচ্ছে।

কক্সবাজারের সিভিল সার্জন ডা. মো. মাহবুবুর রহমান সিবিএন-কে ৫ মে রাত্রে এ তথ্য জানিয়েছেন। ৫ মে মঙ্গলবার চকরিয়ায় ৯জন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাদের শরীরে করোনা উপর্সগ পরিলক্ষিত হচ্ছেনা, তাঁরা নিজেরা ইচ্ছা করলে উপজেলা স্বাস্থ্য টিমের অধীনে নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন থাকতে পারবেন। আবার ইচ্ছে করলে হাসপাতালেও ভর্তি হতে পারবেন। যাদের শরীরে একটু করোনা ভাইরাস উপসর্গ রয়েছে, তাদেরকে চকরিয়া ডেডিকেটেড আইসোলেশন হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে। এখন চকরিয়ার সকল রোগীকে নিজ নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। ৬মে সকালে রোগীদের শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান, সিভিল সার্জন ডা. মো. মাহবুবুর রহমান।

তিনি আরো জানান, কক্সবাজার সদর উপজেলা, রামু, উখিয়া ও টেকনাফের করোনা আক্রান্ত রোগীদের রামু ডেডিকেটেড করোনা আইসোলেশন হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে। তবে এখন মহেশখালী, চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার যেসব রোগী রামু ডেডিকেটেড আইসোলেশন হাসপাতালে রয়েছে তাদের সেখানেই রাখা হবে।