আলিফউজ্জামান শুভঃ

এই বাংলার প্রতিষ্ঠাতা পিতা মুজিব আর মুজিবের বাংলায় বাংলা-ভাষা বলার অংশিদার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। শিক্ষা শান্তি প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠনে যেমনি ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে প্রথিত বিজয়গাঁথা তেমনি দেশের প্রণয়ে তার আত্মত্যাগ বিশ্বমঞ্চে দিকে যদি থাকায় তা এক ও অদ্বিতীয়।এমনকি দেশ ও ছাত্রদের অধিকার আদায়ে জন্যে বাংলার এমন কোন অগ্নিরথ রণাঙ্গন কিংবা সবুজ প্রান্তর নেই রক্তাত্ত হয়নি। আর এই মুজিব-বাংলার মানসকন্যা শেখ হাসিনার উচ্চারিবে “ছাত্রলীগের ইতিহাস বাংলাদেশে ইতিহাস”
এই ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের ইতিহাস কমবেশি সবারি জানা বরং আমার মত নগণ্য কর্মী বলে বা লিখে সমাপ্তিরেখা টানতে পারবো কিনা সংক্ষিত তবে এটা ঠিক- এই সুহৃয়ে বাংলা অক্ষরে খুব নিখুত প্রতিটি অক্ষর সুনিপুনে খচিত একটি নাম “বাংলাদেশ ছাত্রলীগ” মূলত লিখতাম না লেখার একমাত্র কারণ কিংবা স্বার্থও বলা যাই আর তা হলো ভেতরকার আবেক আর বেদনার মিশ্রণে সংঘবদ্ধ হয়ে ভেতরকার পাথরকুচি জমাট গড়েছে? অল্প না হোক কিছুটা মনকিয়াতে প্রশান্তির লোভন মাত্র আরেকটা কথা-বুদ্ধিবাদ মেধাবী সাজার প্রশ্রয় নিজেকে অন্তত কখনো দেয়নি যাইহোক মূলকথায় যাওয়া যাক- একসময়কার তলাবিহীন-ঝুড়ি” ফলক জুড়ে দেয়া দেশটাকে আজ বিশ্বমোড়লকে চক্ষুআঙুলিতে জানান দিয়েছে অপার সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ,সত্যি বলতে যেন ভম্মের মধ্য থেকে উড়াল দেয়া যেন রূপকথার ফিনিক্স পাখির উপমাকেও হার মানায় আর তিনিই হচ্ছেন- ছাত্রলীগের কর্মী থেকে বিশ্বনেত্রী “শেখ হাসিনা” আজকের সাফল্যের বাংলাদেশে “আলিফুজ্জামান শুভ” নামটির এ ভুবনে পরিচেয় দাবীদার “বাংলাদেশ  ছাত্রলীগ” তেমনি আমার মত লাখো মুজিব আদর্শে কর্মীদেরও পরিচয়ের একমাত্র ঠিকানা, তথা অতীত-বর্তমানও নবপ্রজন্মের তরুন আওয়ামীলীগের প্রতিটা কর্মীর পরিচয়ের ঠিকানার সূচনা “বাংলাদেশ ছাত্রলীগ” গৌরব,ঐতিহ্য,সংগ্রাম ও সাফল্যের দীর্ঘ ২৬২৮০ দিন।ছাত্রলীগের সঙ্গীতের প্রতিটা লাইন জীবন্ত হয়ে গেয়েছে সত্যাপনে
সাড়া স্বদেশের আন্দোলনের মৃত্যুঞ্জয়ী নাম স্বদেশ গড়ার শপথে দীপ্ত আমাদের সংগ্রাম

এখনো তো আছে অনেক রক্ত,
মৃত্যু মাখানো রাত্রি হৃদয় বাহুতে?”
আমাদের প্রানে সংগ্রামে গানে জেগে থাকা নাম
গ্রাম বাংলার কোটি জনতাকে আলো দিবো অবিরাম
সমুখে আছে বাধার পাহাড় আমরা যে তাকে ভাঙবো
নিপীড়িত দেশে আলোর সূর্য আমরা ছিনিয়ে আনবো…

সুতরাং প্রতিটি নেতাকর্মী শতকিছুর মাঝে কেটে গেছে কত,দুঃখ্য -ব্যথার, যন্ত্রনার, ভাললাগার-ভালবাসার দিন,সামনে কাটবে,কেটে যাবে এমন দিন.. ৫৬ হাজার বর্গ মাইলে এমনও অনেক কর্মী আছে যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে,খেয়ে না খেয়ে সংগঠনের তথা নৌকার উন্নয়নের প্রচারনা করছে,যার খবর কেউ রাখেনা।
আর কর্মীরাও কে খবর রাখবে, কে রাখবে না, সে চিন্তা না করে, নিঃস্বার্থ ভাবে এতিমের মত কাজ করে যায়৷
গৌরব, ঐতিহ্য ও সংগ্রামের ৭২ বছরের একটাই চাওয়া সঠিক তদন্ত ভিত্তিতে ত্যাগীদের মূল্যায়ন ও নিদিষ্ট মেয়াদে গঠন করা কমিটি নিদিষ্ট মেয়াদ শেষ হবার পূর্বে কমিটি ভেঙ্গে, নতুন কমিটি গঠন করে,নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি করে নব-প্রজন্মের মাঝে মুজিব আদর্শ বার্তা পৌছে দেওয়া জন্য আগ্রহী করে গড়ে তোলা৷
পরিশেষে, ভীষণ ভালোবাসিপ্রাণের সংগঠন-“বাংলাদেশ ছাত্রলীগ” তারচেয়ে বেশী ভালবাসি কোটি বাঙালির স্বপ্নদ্রষ্টা-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা”কে..
সর্বপুরি,মহান আল্লাহ্ কাছে দেশ,দল ও জননেত্রীর জন্য দীর্ঘায়ু কামনা করি…

 

আলিফউজ্জামান শুভ
প্রচার সম্পাদক
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কক্সবাজার জেলা শাখা।