প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, শেখ হাসিনার উন্নয়নের রাজনীতিকে জনগন গ্রহন করেছে। দেশদ্রোহীদের নিয়ে বেগম জিয়া রাজনীতি করায় জনগন তাদের প্রত্যখান করেছে। আওয়ামী লীগ উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাসী, তার প্রমান শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি। দেশকে এগিয়ে নেওয়ার কারণে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা মূখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে একটি চক্র। তারাই দেশের গনতান্ত্রিক ধারাকে ব্যহত করে পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে তৎপরতা চালাচ্ছে। গত ৩০ ডিসেম্বর আপনারাই ভোট দিয়ে তাদের ষড়যন্ত্রকে নাস্যাৎ করে দিয়েছেন।

তিনি আরো বলেন, জেনারেল জিয়া ও খালেদা জিয়া স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার ও দেশদ্রোহীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে দেশের রাজনীতিকে কুলষিত করেছে। দেশ প্রেমিক একজন নাগরিক বেঁচে থাকলেও তাদের এ চক্রান্ত সফল হবে না। তিনি আরো বলেন ২০৩০ সালের মধ্যে মহেশখালী-কক্সবাজার সংযোগ সেতু বাস্তবায়ন করার পক্রিয়া আমরা শুরু করেছি। এছাড়া মহেশখালী জেটিকে একটি আধুনিক জেটি হিসাবে রুপ দিতে চাই। উন্নয়ন শুরু হয়েছে তা থেমে থাকবে না। ইতোমধ্যে গোরকঘাটা-জনতা বাজার সড়ক পুননির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। শাপলাপুর সড়কও প্রসস্থ করণের কাজ শুরু হবে। এ ছাড়া অচিরেই মাতারবাড়ির পার্শ্ববর্তি এলাকায় একটি টেকনিক্যাল কলেজ স্থাপিত হবে।

তিনি সোমবার বেলা ১১টায় গনতন্ত্রের বিজয় দিবস উপলক্ষে মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত গণ জমায়েতে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে এ কথা বলেন। উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় চত্তরে আয়োজিত গনজমায়েতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা চৌধুরী। উপ-প্রচার সম্পাদক এহছানুল করিম ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রণব কুমার দে’র সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা ডাঃ নুরুল আমিন, পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ফরিদুল আলম, সহসভাপতি মাস্টার লিয়াকত আলী, সহসভাপতি মোঃ ফোরকান, যুগ্ম সম্পাদক মু.রুহুল আমিন, ব্রজগোপাল ঘোষ, সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল্লাহ বাচ্চু, ধলঘাটার চেয়ারম্যান কামরুল হাসান, কুতুবজুমের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন চেয়ারম্যান, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এম রফিকুল ইসলাম, বড়মহেশখালীর সভাপতি সিরাজ মিয়া বাশি, ধলঘাটার সভাপতি সাঈদুল আলম, হোয়ানক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর আলম জফুর, ছোট মহেশখালীর এনামুল করিম, কুতুবজুমের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম, উপজেলা শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদু শুক্কুর ও ছাত্রলীগ নেতা শাহনেওয়াজ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক নির্মল চক্রবর্তী, উপদেষ্ঠা, মৌলভী ওসমান, আলী আকবর, ডাঃ আমিরুজ্জামান আনজু, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক এডঃ শেখ কামাল, আবদু সামাদ, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হক, জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আশহাদ উল্লাহ সায়েম, ছোট মহেশখালী আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল আলম সিকদার, শাপলাপুর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, ধলঘাটা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমান উল্লাহ, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার আলম, উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলতাজ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ জাকারিয়া, যুবলীগের মোজাম্মেল হক বাহাদুর, আজিজুল হাসান রনি, যুবলীগ নেতা প্রভাষক নেওয়াজ কামাল, শ্রমিক লীগ নেতা রিপন উদ্দিন, বড়মহেশখালী যুবলীগের সভাপতি জিল্লুর রহমান মিন্টু, কালারমারছড়া যুবলীগের সভাপতি হাসান আরিফ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্বাস, সাবেক ছাত্রনেতা আবদুল হাকিম, মহেশখালী উপজেলা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হালিমুর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আহমদ বাবু ও ছাত্রলীগ নেতা তারেক আজিজ।