রামু সংবাদদাতা:
ঐতিহাসিক ১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা ২৯ অক্টোবর বাদে মাগরিব
অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাজারকুল মাসুমিয়া ইসলামিয়া সুন্নিয়া আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষ ও আনজুমান-এ নকশবন্দিয়া মুজাদ্দেদিয়া বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলার সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ নকশবন্দীর সভাপতিত্বে ও হিজরি নববর্ষ উদযাপন পরিষদ রামুর মহাসচিব ও আনজুমানে নকশবন্দিয়া মুজাদ্দেদিয়া বাংলাদেশ রামু উপজেলার সহসাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার মাদরাসা- এ তৈয়্যবিয়া তাহেরিয়ার প্রভাষক ও আনজুমানে নকশবন্দিয়া মুজাদ্দেদিয়া বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম।
বক্তব্য রাখেন জেলা আনজুমানে নকশবন্দিয়া মুজাদ্দেদিয়া বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসাইন সানি, রামু উপজেলা আনজুমানের সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা মুফতি আবদুর রশিদ হক্কানি, মাওলানা রেজাউল করিম, মাওলানা কাজি আবু বকর সিদ্দিকী, মাওলানা জামাল উদ্দিন আনসারী,নুরুল আলম,মাস্টার ছালামত উল্লাহ,শামসুল আলম,এস এম ছফিউল্লাহ মুনির, মোহাম্মদ ইসলাম, এস এম নিয়ামত উল্লাহ, ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।বক্তারা বলেন, প্রতি বছরের ন্যায় রামুতে যথাযথ মর্যাদায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপন করা হবে।বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর আগমনের মধ্য দিয়ে বিপন্ন মানবতা মুক্তির পথের সন্ধান লাভ করেছে।রাসুলের জীবনাদর্শ আমাদের জীবনে বাস্তবায়নের জন্য এই দিবসটি পালনের কোন বিকল্প নেই।তাই এই বছরও আনজুমানে নকশবন্দিয়া মুজাদ্দেদিয়া বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা ও রামু উপজেলা শাখা এবং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত রামুর ব্যবস্থাপনায় রামু হাসপাতাল গেইট সংলগ্ন মাসুমিয়া ইসলামিয়া সুন্নিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গন হতে জশনে জুলুস (র্র‍্যালী) বের করা হবে এবং রামুর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় সেখানে মিলিত হয়ে সেখানে ঈদে মিলাদুন্নবী সা উদযাপনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে এবং তাবারুক বিতরণের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হবে।ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়।