বিশেষ প্রতিনিধি :

ত্যাগী, পরিচ্ছন্নদের নিয়েই কক্সবাজারে জেলা যুবলীগ গড়তে চান বলে জানিয়েছেন যুবলীগের জেলা সভাপতি সোহেল আহম্মদ বাহাদুর। সেই লক্ষে জেলার সিনিয়র নেতাদের সাথেও দফায় দফায় মিটিং করে পরামর্শও নেয়া হচ্ছে বলে জানান জেলা যুবলীগের এই প্রাণ শক্তি। শক্তিশালী জেলা যুবলীগ করতে জেলা জুড়ে তৃনমূল থেকে শুরু করে জেলা পর্যন্ত নেতাদের যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। কোন মাদক ব্যবসায়ী, হুন্ডি ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসী বা মানবপাচারকারী যাতে জেলা কমিটিতে আসতে না পারে সেই লক্ষে সম্ভাব্য নেতাদের নাম যাচাই বাচাই করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। সব যাচাই বাছাই শেষে ধ্রুত পূর্নাঙ্গ কমিটি করে তা অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রে পাঠানো হবে বলে জানান সোহেল বাহাদুর।

সোহেল আহমেদ বাহাদুর বলেন, যুবলীগ হলো রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার প্রধান ভ্যানগার্ড  । দেশের গণতন্ত্র রক্ষার প্রতিটি লড়াই সংগ্রামে যুবলীগের ত্যাগ ও অবদান সবচেয়ে বেশি। কক্সবাজারের রাজপথে যুবলীগের ইতিহাস সবচেয়ে শক্তিশালী। কক্সবাজারে যুবলীগের অতীত গৌরবময় ইতিহাসের ধারাবাহিকতা আরো উজ্জ্বল করতে চায় বর্তমান জেলা যুবলীগ। সেই লক্ষে এগিয়ে যাচ্ছেন তারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ ক্যাম্পাস থেকে ছাত্ররাজনীতি করে আসা পরিচ্ছন্ন যুবলীগ নেতা সোহেল আহমেদ বাহাদুর। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড থেকে সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সর্বোচ্চ ডিগ্রীধারী সোহেল আহম্মদ বাহাদুর জেলা প্রতিটি এলাকার তৃণমূলের নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করে আসছে। সততা, সাংগঠনিক দক্ষতা, কর্মনিষ্ঠা, কর্মীদের বিপদে এগিয়ে যাওয়া, মৃদুভাষী সোহেল আহমেদ বাহাদুর চৌকষতার সাথে কক্সবাজার জেলা যুবলীগ সাজাতে চাচ্ছেন। জেলা যুবলীগের নতুন কমিটিকে সচ্ছ ও শতভাগ গ্রহনযোগ্য করতে সোহেল আহমেদ বাহাদুর কক্সবাজারের যুবলীগের সাবেক ও সিনিয়র নেতাদের সাথে দফায় দফায় মিটিং করছেন।

সোহেল আহমেদ বাহাদুর বলেন কক্সবাজারে যুবলীগের দীর্ঘদিনের গৌরবময় ইতিহাসকে আরো সুদৃঢ় ও উজ্জ্বল করার জন্য তারা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। মূলত সাবেক ছাত্রনেতা, দলের জন্য ত্যাগী, পরিশ্রমী ও আদর্শবানদের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। দলের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতারাই জেলা কমিটিতে অগ্রাধিকার পাবেন।

দুর্নীতি, মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নিজের সুদৃড় অবস্থানের কথা জানিয়ে জেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল আহম্মদ বাহাদুর বলেন, কোন ইয়াবা ব্যাবসায়ী, মাদকাসক্ত, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজের স্থান কক্সবাজার জেলা যুবলীগে হবেনা।