উখিয়া প্রতিনিধি:
কক্সবাজারের উখিয়া হাসপাতালের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নুর“ল আলম ও নৈশ প্রহরী মোজাম্মেল হকের বির“দ্ধে দুর্নীতি অনিয়ম ও হাসপাতালের বিভিন্ন সরজ্ঞামাদি চুরির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নুর“ল আলম উখিয়ার সন্তান হয়ে প্রায় ২৫ বছর ধরে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে­ক্সে চাকরি করে আসছে। তার বির“দ্ধে অভিযোগ রয়েছে,উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে বশীভূত ও কর্মচারীদের বির“দ্ধে আন্তঃকলহে জড়িয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ আদায়ে ব্যস্ত থাকে। বিভিন্ন সময় নিয়োগ প্রমোশন বাণিজ্যে মেঠে উঠে। চাকরিরত অবস্থায় ২০১৪ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জনৈক মেসার্স ঐশী কনস্ট্রাকশন নামে লাইসেন্স নিয়ে হাসপাতালের বিভিন্ন পথ্য সামগ্রী ভর্তিকৃত রোগীদের খাবার সরবরাহ, ঠিকাদারি নিয়ে ভূয়া কনট্রাকটরের স্বাক্ষর জালিয়াতি, বিনা টেন্ডারে বিভিন্ন পথ্য সামগ্রী, রোগীদের খাবার সরবরাহ, ঠিকাদারি নিয়ে কর ফাঁকি দিয়ে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগ তদন্তপূর্বক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার দাবীতে কক্সবাজার সিভিল সার্জনকে গত ১ সেপ্টেম্বর রাজাপালং ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রাসেল উদ্দিন সুজন একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে আরো জানা যায়,সরকারের প্রদত্ত মাতৃ স্বাস্থ্য ভাইচার স্কীন প্রকল্পে মহিলাদের প্রসূতি বই ভূয়া ভাবে পূরণ করে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্নসাৎ ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে বশীভূত করে কয়েকজন কর্মচারীকে সুবিধা হিসেবে সরকারের রাজস্ব বাসা বাড়া অর্ধেক ফ্রি, পূর্ণ ফ্রি ও উপ-বাড়া দিয়ে আসছে। এমন কি নৈশ প্রহরী মোজাম্মেল হক সিন্ডিকেট গোপনে হোটেল শ্রমিক মালিকদের নিয়ে স্বাক্ষাত করে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ এদের বির“দ্ধে গত ২০ জুলাই সিভিল সার্জন বরাবর আরেকটি অভিযোগ দায়ের করে ছিলেন। এব্যাপারে জানতে চাইলে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নুর“ল আলম জানান, আমার বির“দ্ধে কি কারণে অভিযোগ দিয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে কয়েকজনের ফেসবুকে আমার বির“দ্ধে একটি অভিযোগের কপি দেখেছি।