প্রেস বিজ্ঞপ্তি :

কক্সবাজার সদর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত ১৩ জনকে আটক করেছে। গত ১৬ আগষ্ট সকাল হতে ১৭ আগষ্ট সকাল পর্যন্ত অফিসার ইনচার্জ  মোঃ ফরিদ উদ্দিন খন্দকার (পিপিএম) এর নেতৃতে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত)  মোঃ খায়রুজ্জামান পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশনস্ এ্যান্ড কমিউনিটি পুলিশিং), মোঃ ইয়াছিন পুলিশ পরিদর্শক (ইন্টিলিজেন্স) মোহাম্মদ আরিফ ইকবাল, এসআই জহিরুল ইসলাম, এসআই কাঞ্চন দাশ, এসআই প্রদীপ চন্দ্র দে, এসআই সনজিত চন্দ্র নাথ, এএসআই মহিউদ্দিন,এএসআই লিটন, সঙ্গীয় ফোর্স এবং ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান খান সহ কক্সবাজার সদর মডেল থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১৩ জন আসামীকে গ্রেফতার করেন কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন

১। মোঃ নুর আলম,পিতা-নুর মোহাম্মদ,সাং-ঘোনার পাড়া,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

২।মোঃ আইয়ুব,পিতা-মৃত সেলিম উল্লাহ,সাং-ঝাউতলা গাড়ীর মাঠ,(সাহেব মিয়ার বাড়ী), থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৩।মোঃ হানিফ মিয়া,পিতা-আবুল বশর,সাং-ছোট তুলাগাঁও,থানা-বরুরা,জেলা-কুমিল্লা।

৪। ইউসুফ,পিতা-আনোয়ার আলী,সাং-বেপারী পাড়া,হালগাঁও, ,থানা-বরুরা,জেলা-কুমিল্লা।

৫। আব্দুর রহিম,পিতা-আব্দুল লতিফ,সাং-কোর্টইসা,থানা-লাকসাম,জেলা-কুমিল্লা।

৬।মোঃ দেলোয়ার হোসেন,পিতা-মোঃ জামাল হোসেন,সাং-সিলখানা ০২ নং ওয়ার্ড,পেকুয়া,বর্তমান-লিংক রোড,বিসিক প্রকল্প এলাকা,থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৭। আব্দুল হামিদ,পিতা-মোহাম্মদ আলী,সাং-পশ্চিম বাহারছড়া, থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৮। শামসুল আলম,পিতা-মৃত তাজের মল্লুক,সাং-কাটবানিয়া,থানা-টেকনাফ,জেলা-কক্সবাজার।

৯। মোঃ আরিফ,পিতা-জিয়াকল হোসেন,সাং-আলীর জাহান,এসএম পাড়া,আবু মিয়ার বাসা, থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

১০।অসীম বড়ুয়া,পিতা-বিবোন্দ্র বড়–য়া,সাং-হলুদিয়া,থানা-রাউজান,জেলা-চট্টগ্রাম।

ওয়ারেন্ট সংক্রান্তে আসামীঃ

১।মিজানুর রহমান,পিতা-আলী হোছন,সাং-চৌচালামুড়া,ভারুয়াখালী, থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

২। হেলাল উদ্দিন,পিতা-আব্দুল আজিজ,সাং-ঘোনার পাড়া,ভারুয়াখালী, থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

৩। মোঃ ইসমাইল,পিতা-মৃত কাসিম আলী,সাং-পূর্ব মেহের ঘোনা, থানা ও জেলা-কক্সবাজার।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ  মোঃ ফরিদ উদ্দিন খন্দকার (পিপিএম) তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে তাহাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এলাকার আম জনতা ও পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চিতের লক্ষ্যে মামলায় অভিযুক্ত ও চিহিৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।