বার্তা পরিবেশকঃ
উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশ অাওয়ামীলীগ মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী শাহীন অাক্তারের সমর্থনে অায়োজিত সভা-সমাবেশে বক্তারা উন্নয়নের স্বার্থে নৌকায় ভোট চেয়েছেন। বক্তারা এসময় বলেন, গত ১০ বছর উখিয়া-টেকনাফে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। অথচ সাবেক সাংসদ বিএনপি প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী ৪ বারের সাংসদ হয়েও ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। এখন তিনি মিথ্যাচারের রাজনীতি শুরু করেছেন। মিথ্যাচার করে জনগনকে বিভ্রান্ত করার অপকৌশল হাতে নিয়েছেন। উখিয়া-টেকনাফের জনগন সচেতন জনগন। এসব মিথ্যাচারের জবাব উখিয়া-টেকনাফের মানুষ ৩০ ডিসেম্বর নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দিবে।
বক্তারা অারো বলেন, বিএনপি-জামায়াত জনপ্রিয়তা হারিয়ে উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন স্থানে পোস্টার ছিড়ছে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি জায়গায় তারা অাওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীদের হুমকি দিচ্ছে। আওয়ামীলীগ নেতারা সতর্ক করে দিয়ে বলেন, বিএনপি প্রার্থী নির্বাচনী পরিবেশ ঘোলাটে করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। নির্বাচনী পরিবেশ ঘোলাটে না করে সাধারন মানুষের কাছে যান। তাহলেই বুঝবেন আপনাদের জনপ্রিয়তা অাছে নাকি আপনারা জনপ্রিয়তা হারিয়েছেন।
বক্তারা অাগামী ৩০ ডিসেম্বর জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করে আরেকটি বিজয় উপহার দেয়ার জন্য সবাইকে অাহবান জানান।
১৫ ডিসেম্বর শনিবার উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের রুপপতি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে নৌকার সমর্থনে নির্বাচনী পথসভা, উখিয়ায় জাতীয় শ্রমিক লীগ অায়োজিত শ্রমিক সমাবেশ সহ উখিয়ার বিভিন্ন স্থানে প্রায় ১০ টি সমাবেশ ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, উখিয়া উপজেলা অাওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক জাহাংগীর কবির চৌধুরী,রত্নাপালং ইউপি চেয়ারম্যান খাইরুল অালম চৌধুরী, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম সিকদার, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মুজিবুল হক অাজাদ, সাধারন সম্পাদক ইমাম হোসেন, ছাত্রলীগের সভাপতি মকবুল হোসেন মিথুন, সাধারন সম্পাদক ইব্রাহিম অাজাদ, শ্রমিক লীগের সভাপতি সরোয়ার কামাল পাশা, জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছৈয়দ অালম, সাধারন সম্পাদক এড. রুহুল আমিন রাসেল, রাজাপালং ইউনিয়ন অাওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নুরুল অালম নুরু, উখিয়া উপজেলা অা’লীগের প্রচার সম্পাদক রাসেল চৌধুরী, জালিয়াপালং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসাইন চৌধুরী সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।