সংবাদ বিজ্ঞপ্তিঃ
কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী জিএম রহিমুল্লাহর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর জামাতের আমীর ও কক্সবাজার জেলার সাবেক আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান, কক্সবাজার জেলা আমীর মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান, নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল গফুর, অধ্যক্ষ মাওলানা নূর আহমদ আনোয়ারী।
শোক প্রকাশ করেছেন- কক্সবাজার শহর জামায়াতের আমীর আলহাজ্ব সাইয়েদুল আলম, সেক্রেটারি আবদুল্লাহ আল ফারুক, সদর উপজেলা আমীর অধ্যাপক মাওলানা খোরশেদ আলম আনচারী, সেক্রেটারী মাওলানা মোস্তাক আহমদ, রামু উপজেলা আমীর সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ফজলুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান, ঈদগাঁও জামাতের আমীর মাওলানা সলিম উল্লাহ জিহাদী প্রমুখ।
জামায়াত নেতারা বলেন, জে এম রহিমুল্লাহ ছাত্র জীবন থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। অজপাড়া গাঁয়ের একজন ছেলে হয়েও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত ছাত্র শিবিরের নেতৃত্ব দেন। তখনকার সময়ে তার নেতৃত্ব ছিল খুবই প্রশংসনীয়।
তারা আরো বলেন, জি এম রহিমুল্লাহ ছিলেন একজন সাচ্চা ঈদানদার লোক। তিনি একাধারে রাজনৈতিক নেতা, নিষ্ঠাবান সমাজকর্মী, নির্লোভ ব্যক্তি। ইউপি চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যন্ত তাকে অনিয়ম-দুর্নীতি স্পর্শ করতে পারেনি। তাকে হারিয়ে শুধু জামায়াত নয়, কক্সবাজারবাসী একজন সম্পদ হারিয়েছে। জামায়াত নেতৃবৃন্দ মরহুমের আত্নার মাগফিরাত ও শোকাহত স্বজনের প্রতি সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, জননেতা জিএম রহিমুল্লাহ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) কক্সবাজার শহরের হোটেল সাগর গাঁওতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
এর আগের রাতে তিনি হোটেলের চতুর্থ তলার ৩১৬ নম্বর কক্ষে একাই ঘুমান বলে জানান হোটেল সাগরগাঁওয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জিএম রহিমুল্লাহর শ্যালক শাহেদুল ইসলাম।
জিএম রহিমুল্লাহ কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালীর বানিয়াপাড়ার বাসিন্দা মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে, ভারুয়াখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি ৪ মেয়ে ও ১ ছেলের জনক।
মরহুমের নামাজে জানাজা বুধবার (২১নভেম্বর) সকাল দশটায় কক্সবাজার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে এবং বাদে জুহর ভারুয়াখালীতে অনুষ্ঠিত হবে।
জিএম রহিমুল্লাহর মৃত্যুতে জামায়াতের শোক
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
![](https://www.coxsbazarnews.com/wp-content/uploads/2018/11/Screenshot_1_1-5.jpg)