প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

“নিরপেক্ষ ও সৃজনশীল সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী” এই স্লোগানকে সামনে রেখে বছরখানেক পূর্বে কাজ শুরু করেন মহেশখালী রিপোর্টার্স ইউনিটি ৷ সাম্প্রতিক সময়ে মহেশখালী উপজেলার একঝাঁক সাহসী, সৃজনশীল তরুনদের সমন্বয়ে পুনর্গঠিত হয়েছে মহেশখালী রিপোর্টার্স ইউনিটি ৷ মহেশখালী রিপোর্টার্স ইউনিটি তরুন লেখক, সংবাদকর্মীদের একটি সংগঠন। তরুন লেখক এস. এম. রুবেলকে অাহ্বায়ক, তরুন লেখক ব্লগার অা.ন.ম. হাসান, ফারুক ইকবাল, কবি সুব্রত অাপন ও জসিম উদ্দীনকে যুগ্ম-অাহ্বায়ক এবং শওকত অালম, জসিম উদ্দীন, হামিদুল ইসলামকে সদস্য করে ৮সদস্য বিশিষ্ট অাহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।

সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা জানান, সাংবাদিকতা পেশাটি অতি পবিত্র একটি পেশা। সাংবাদিকদের বলা হয় জাতীর বিবেক এবং দেশের আয়না ৷ এটিকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। কিন্তু কিছু কিছু নামসর্বস্ব সাংবাদিক এই মহান পেশাটাকে করেছে কলংকিত, জাতীর কাছে হয়েছে ঘৃণিত ৷ হলুদ সাংবাদিকতাকে পুঁজি করে অপ-সাংবাদিকতার পাশাপাশি তৈল মর্দন সহ সাংবাদিকতার মূল ভিত্তি হতে সরে আসার কারণে এই পেশা নিয়ে অনেকেই তামাশা করে। অযোগ্য, অদক্ষ, অশিক্ষিত মুষ্টিমেয় লোভী মানুষরা সাংবাদিকতাকে অর্থনৈতিক সাবলম্ভী হওয়ার প্রধান অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করায় অাজ সাংবাদিকতার এই বেহাল দশা।

নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সাংবাদিকতার হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে, সাধারণের মাঝে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টি করতে, তরুন লেখকদের পৃষ্ঠপোষকতা করতে আমাদের এই সংগঠনের সূচনা। আমাদের সামনে অনেক বাঁধা বিপত্তি আসবে, আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে ৷ তবে আমরা কারো সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য সুসংগঠিত হইনি ৷ আমাদের মাঝে নেতৃত্ব দেওয়া পদ পদবীর জন্য কারো লোভ নেই ৷ যখনি এমন কোন পরিস্থিতি দেখা দিবে, আমরা সংগঠন বিলুপ্ত করে দিব ৷ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা সিনিয়র সাংবাদিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ব্যক্তিত্ব সহ সকলের কাছ হতে সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেছেন ৷’