গত ৩০ জুলাই দৈনিক কক্সবাজার, দৈনিক আজকের দেশ বিদেশ পত্রিকায় ঝাউতলা নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতির নাম ব্যবহার করে বিজয়ী মেয়র, ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ১০, ১১, ১২নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলদের ফুলেল শুভেচ্ছা শীর্ষক সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদের প্রকাশিত ঝাউতলা নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতি ‘‘সমবায় অধিদপ্তর’’ কর্তৃক নিবন্ধনকৃত একটি বৈধ সামাজিক সংগঠন। যাহার নিবন্ধন নং-২০৭৬। নিবন্ধনকৃত ও রেজিষ্ট্রেশনকৃত একটি বৈধ সংগঠনের নাম ব্যবহার করে আসছে কতিপয় মহল। যা উদ্দেশ্য ও ইচ্ছাকৃতভাবে একটি বৈধ সংগঠনের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র ! ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার জন্য নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতির বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। সংবাদে প্রকাশিত নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতির যিনি সভাপতি দাবী করছেন, সমিতির সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে ফাতেমা আলম লিপিকে বহিস্কার করা হয়েছিল ক্ষমতা অপব্যবহার, স্বার্থ বিরোধী কাজে লিপ্ত হয়ে, সমিতিতে অনিয়ম দূর্নীতি করার কারণে। কিন্তু নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতিকে প্রশ্নবিদ্ধ, হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য ঘৃণ্যতম অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে সভাপতি নামধারী ফাতেমা আলম লিপি ও তার ভাড়াটে সঙ্গীরা। যা আইনী বিরোধী। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ফাতেমা আনকিছ ডেইজী তীব্র নিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বৈধ সংগঠনকে যদি কোন ব্যক্তি অথবা তার সঙ্গীরা তাদের উদ্দেশ্যকে হাসিল করার জন্য একই সংগঠনের নাম ব্যবহার করে অপপ্রচার ও সংবাদ প্রকাশ করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এবং আমরা শীগ্রই আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করছি। প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ওপেন চ্যালেঞ্জ দিয়ে আরো বলেন, যদি কোন ব্যক্তি অথবা সভাপতি নামধারী ফাতেমা আলম লিপি নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতির নামে কোন বৈধ নিবন্ধন, রেজিষ্ট্রেশন, ও ডকুমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে তাহলে আমি প্রতিশ্র“তি দিচ্ছি উক্ত সমিতি আমি তাদের নিকট হস্তান্তর করবো। কিন্তু যদি সভাপতি নামধারী ফাতেমা আলম লিপি কোন ধরনের ডকুমেন্ট প্রদর্শন করতে না পারে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সমবায় অধিদপ্তরের পরামর্শে, এবং সমিতির বিধি মোতাবেক আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

প্রতিবাদকারী

ঝাউতলা নারী কল্যাণ মহিলা সমবায় সমিতির পক্ষে

ফাতেমা আনকিছ ডেইজী

প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান