সংবাদদাতা:

মহেশখালীর বাবুর দীঘিতে প্রতি বছরের ন্যায় চলতি বছরও অর্থাৎ ২০১৮ সালও সৌখিন বর্শির মাধ্যমে মাছ শিকার করার জন্য আগাম প্রস্তুতি নিতে শুরু হয়েছে।
জানা যায়, মহেশখালী উপজেলা সদর তথা মহেশখালী উপজেলা অফিসের সংলগ্ন বাবুর দীঘিতে সৌখিন বর্শিতে মাছ শিকার কারীরা প্রতি বছরের ন্যায় চলতি বছরও অর্থাৎ ২০১৮ সালের আগাম প্রস্তুতি নিতেছে এবং দেখা যাচ্ছে। সপ্তাহে এক দিন বৃহস্পতিবার সময় দুপুর ১টার সময় সিটে উঠে শুক্রবার সন্ধা ৫ টা পর্যন্ত বর্শি বসানো যাবে।
বাবুর দীঘিতে যারা বর্শির মাধমে মাছ শিকার করেন, তাদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তাদের মধ্যে কয়েক জনের সাতে সাক্ষাত হয়।
তারা হলেন শাহিন, রুবেল, প্রদ্বীপ ডাক্তার সহ আর অনেকে।

তারা বলেন, আমাদের মহেশখালীর একমাত্র বড় পুকুর হল বাবুর দীঘি। এই দীঘিতে সৌখিনতার জন্য সিট নিয়ে থাকি এবংবর্শির মাধ্যমে মাছ শিকার করি।বর্শি নিয়ে বাবুরদীঘি ত যারা মাছ শিকার করতে হলে প্রয়োজন হয় উপজেলা প্রশাসনের অনুমোদন।
আমরা যারা প্রতি বছর বাবুরদীঘি ত বর্শি বসাই সকলে মিলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে বর্শি বসার জন্য সিটের অনুমতি গ্রহণ করে উক্ত দীঘিতে বর্শির মধ্যমে মাছ শিকার কারতে বা করার জন্য আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছি।

যারা বাবুর দীঘিতে বর্শির মাধ্যমে মাছ শিকার করেন তারা এক বছর পূর্বে থেকে বিভিন্ন প্রকারের আঁধার যোগার করেন বা করে থাকি। এর পর আশানুরুপ ফল পাওয়া যায় না।

আমরা যে পরিমান খরচ করে বর্শি বসিয়ে মাছ পেয়ে থাকি তা দিয়ে খরচ পোষায় না।
শুধু মাত্র সৌখিনতার কারণে উক্ত বাবুর দীঘিতে বর্শি বসানো।
তারা আরো বলেন, এরপরও দেখা যায় কিছু কুচক্রী মিলে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য কয়েকটি রিপোর্টার দিয়ে স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে যাহা একেবারে নিন্দা নিয়।
যাচাই বাছাই করে তথ্যাদি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য সাংবাদিক ভাইদের প্রতি তারা অনুরোধ জানা হচ্ছে।
জানা গেছে, এই বাবুর দীঘিতে বর্শি বসানোর বিষয়টি মাননীয় এমপি মহোদয়, সভাপতি উপজেলা আওয়ামীলীগ,উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ স্থানীয় সচেতন মহল ও রাজনীতিবীদ সহ সকল মহলের জানা বাবুর দীঘিতে বর্শি বসানো বিষয়টি।
এর পরও সকল জনসাধারণ বিশেষ করে সৌখিন বর্শির মাধ্যমে মাছ শিকার করেন কিংবা বাবুর দীঘিতে বর্শির সিট নিতে আগ্রহী তারা এডভোকেট আবুতালেবর সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।  মোবাইল নং ০১৭১২৭৪৯৯৪১।