সংবাদদাতা:
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এর চেয়ারম্যান ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব মুশতাক হাসান মুহ: ইফতিখার লবণ চাষী শুমারী-২০১৮ উপলক্ষে কক্সবাজার জেলার চৌফলদন্ডী ও ইসলামপুর ইউনিয়নের নতুন ঘোনা, সেনাতলী ঘোনা, মইগ্যার জোম ঘোনা ও সারদার ঘোনা লবণ মাঠ পরিদর্শন করেছেন।সেই সাথে শুমারী কার্যক্রমেরও খোঁজ নেন।
৩০ মার্চ পরিদর্শন শেষে তিনি লবণ চাষী এবং শুমারী সহকারী ও লবণ চাষিদের সাথে মত বিনিময় করেন।
এ সময় বিসিক চেয়ারম্যান বলেন, এ পর্যন্ত যে পরিমান লবণ উৎপাদন হয়েছে তা বিগত কয়েক বছরের তুলনায় বেশী। এ ধারা বজায় থাকলে লবণের বাম্পার ফলন হবে।
তিনি বলেন, লবণ উৎপাদনের ধারা অব্যাহত থাকলে বিদেশ থেকে লবণ আমদানী করার প্রয়োজন হবে না।
এ সময় বিসিক চেয়ারম্যান এর সাথে বিসিকের পরিচালক (উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ) ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুগ্ম-সচিব জীবন কুমার চৌধুরী, মহাব্যবস্থাপক (প্রযুক্তি) ও সিআইডিডি প্রকল্প এর প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী শফিকুল আলম, বিসিক চট্টগ্রামের আঞ্চলিক পরিচালক মো: সাইফুল ইসলাম, লবণ শিল্পের উন্নয়ন কার্যালয়ের ডিজিএম দিলদার আহমদ চৌধুরী এবং শিসক, কক্সবাজারের এজিএম, সৈয়দ আহমদসহ বিসিক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ মার্চ থেকে লবণ উৎপাদন এলাকায় বিসিকের ১২টি লবণ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৬২ জন জরীপকারী/গণনাকারী নিয়োগ করে মাসব্যাপী লবণ চাষী শুমারী-২০১৮ শুরু হয়েছে।
ইতিমধ্যে উৎপাদন এলাকায় লবণ চাষীদেরকে শুমারী কাজে সহায়তা করার জন্য মাইকিং, পোষ্টারিং, ব্যানার টানানোর মাধ্যমে প্রচারণা চালনো হচ্ছে।