প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
উখিয়া রুমখা চৌধুরীপাড়া বৌদ্ধবিহারে বৌদ্ধ মহা সম্মেলনে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতারা বলেছেন, সকল ধর্মের মর্মবাণী হচ্ছে শান্তি। প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীরা স্ব স্ব ধর্মের অনুশাসন মেনে চললে সমাজ থেকে অশান্তি দূর হবে, সম্প্রতি বাড়বে। ধর্মীয় নেতারা আরো বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির উজ্জল দৃষ্টান্ত রুমখা চৌধুরীপাড়া গ্রাম। এখানে ১০দিন ব্যাপী অনুষ্টানমালা সফল করার জন্য বৌদ্ধধর্মালম্বালীদের চেয়ে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে মুসলিম সম্প্রদায়। স্থানীয় সমাজপতিরা দিনরাত পরিশ্রম করে সার্বিক নিরাপত্তা দিয়েছেন। এটি একটি বিরল দৃষ্টান্ত। এ ধারা অব্যাহত থাকলে দেশে সাম্প্রদায়িক সংঘাত বলে কিছু থাকবে না। গতকাল ১০দিন ব্যাপী পবিত্র ভিক্ষু পরিবাসব্রত, শাসনবংশ মহাথের এবং মৈত্রীপ্রদীপ মহাথের স্মরণ সভা, গণপ্রব্রজ্যা ও উপসম্পদা, অষ্টবিংশতি বুদ্ধমূর্তি বোধিচত্বও উৎসর্গ, ধর্মীয় বৃত্তি প্রদান ও সনদপত্র বিতরণ, সম্বর্ধনা, তোরণ উৎসর্গ ব্যুহচক্র উৎসব ও বৌদ্ধ মহাসম্মেলন উদযাপন অনুষ্টানমালার শেষ দিনে সভাপতিত্ব করেন একুশে পদকপ্রাপ্ত, উপসংঘরাজ ভদন্ত সত্যপ্রিয় মহাথের। প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এডভোকেট একেএম আহম্মদ হোসেন, প্রধান বক্তা ছিলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জননেতা মাহমুদুল হক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ সদস্য আশরাফ জাহান কাজল, চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম, সাবেক চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মিন্টু, সাবেক জনপ্রতিনিধি জাফর উল্লাহ চৌধুরী, সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী, এডভোকেট অনীল কান্তি বড়–য়া, যুবলীগ নেতা আবুল হোসেন আবু, এনায়েত উল্লাহ চৌধুরী, মহিলা মেম্বার জেসমিন আকতার, পুরুষ মেম্বার রফিক উদ্দিন, বকুল বড়–য়া, রিটন বড়–য়াসহ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।