এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া:

ইউটিউবে ফানি (vines) ভিডিও – তে এগিয়ে যাচ্ছে অজো পাড়া গায়ের ছেলে ইউটিউবার শাকিব। ডুলাহাজারা ডিগ্রী কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী শাকিব এখন সেলিব্রিটির পথে..। গেল বছর অক্টোবরে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার্স পূর্ন হলে, তাকে নিয়ে মিডিয়া লেখালেখি করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা জোগায়। সেই অনুপ্রেরণা ও ভক্তদের সাপোর্ট এবং ভালবাসায় তাকে আরো বেশি অনুপ্রেরণিত করে। সে লেখাপড়ার ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ভিডিও তার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করে। সেক ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার্স থেকে ৫ হাজার ছাড়িয়ে ৭০০০ সাবস্ক্রাইবার্স পেয়েছেন।

ইউটিউবে এগিয়ে যাওয়ার মধ্যে কারো অবদান আছে কিনা জানতে চাইলে শাকিব জানান, “অবশ্যয় অনেকের অবদান আছে। তন্মধ্যে সাংবাদিক এম. জিয়াবুল হক, শাহজাহান চৌধুরী শাহিন, রাইয়ান ওয়াহিদ এবং বড় ভাই শাহ নেওয়াজ, আবু রাশেদ, শিমশন বাড়ৈ, আমেরিকা প্রবাসী শেখ মুকুল তারা সার্বিক সহযোগীতা করছেন। আর শুরু থেকে আমার শ্রদ্ধেয় পিতা সাংবাদিক বাবা রুস্তম গণি মাহমুদ সহযোগীতা করে আসছেন, তিনি অনুমতি এবং আর্থিক ভাবে সাহায্য না করলে আমি ইউটিউব এ এভাবে বিচরন করতে পারতাম না। আমার শ্রদ্ধেয় মা ডুমখালী (সঃ) প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শাহনাজ পারভিন তাঁকেও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আর আমার এক মাত্র বড় ভাই পটিয়া কলেজের অনার্স (৩য় বর্ষ)’র ছাত্র ইকরামুল গণি (রাকিব) আমার পাশে ছিলেন সব সময়, সাহস জুগিয়েছেন। বন্ধুদের মধ্যে সব সময় পাশে ছিল প্রিন্স, শীতল, পিয়াল, জিম।

উল্লেখ্য আমার লেপটপ দীর্ঘ ৩মাস ধরে অচল/নষ্ট.. আমি আমার এক বড় ভাই আহাসানুল হাসান (মালুমঘাটস্থ Computer Tech It-Solution) এর কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের লেপটপে আমার ভিডিওর যাবতীয় ইডিট এখনো করে থাকি। ভাইয়ার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি। নাম না বলতে বলা একজন যে ভিডিও বানানোর খরচ হিসেবে আমাকে ১৫০০/- টাকা দেন। আমি তাদের সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ জানাই।” ফানি ভিডিও বানানোর সুবাধে তার এলাকায় – গ্রামে ভাল কদর বেড়েছে তার। সে সবার দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। তার স্বপ্ন একটাই কক্সবাজারের ছেলে হয়ে ইউটিউব এ প্রথম ১লক্ষ সাবস্ক্রাইবার্স এবং ইউটিউব এর সম্মাননা স্বরূপ “সিলভার প্লে বাটন” টি পেতে চান । (তার চ্যানেল লিংক : www.youtube.com/c/ShakibIrshadul))