সংবাদদাতা:
সংঘাতময় আরবে শান্তি প্রতিষ্ঠার মহানায়ক হযরত মুহাম্মদ (স.)। এ কারণে সব ধর্মের মানুষই তাকে বিশ্বসেরা মহামানব হিসেবে গ্রহণ করেছে। এখনো তিনি সব ধর্মবিশ্বাসীদের নিকট বিতর্কমুক্ত ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত। মহানবী (স.) এর প্রকৃত শিক্ষার মধ্যেই শান্তি ও মুক্তি। পবিত্র কুরআনের ভুল ব্যাখ্যা ও গুড়ামির কারণে ইসলাম সম্পর্কে অনেকের নেতিবাচক ধারণা তৈরী হচ্ছে। ধর্মের অপব্যাখাকারীরাই ইসলামের ক্ষতি করছে।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় হযরত মুহাম্মদ (স.) এর ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন কথাগুলো বলেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কক্সবাজার জেলা কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ সরওয়ার আকবর।
উপ-পরিচালক মুহাম্মদ মুনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- শিশু একাডেমীর কর্মকর্তা এহসানুল হক, জেলা ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা নুরুল আলম সরকার, মাদরাসা-এ- তৈয়্যবিয়া তাহেরিয়া সুন্নিয়ার প্রভাষক মাওলানা সালাহ উদ্দিন মুহাম্মদ তারেক, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম সমিতির জেলা সভাপতি কাজী মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিদ্দিকী।
আলোচনা সভা শেষে গত ৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়। এছাড়া ২০১৬-১৭ সালে যাকাত ফান্ড পরিচালিত ‘সেলাই প্রশিক্ষণকেন্দ্রের’ ৯ জন শিক্ষার্থীকে সেলাই মেশিন পুরস্কৃত করা হয়। উপজেলা পর্যয়ে উন্নত পাঠাগারের জন্য দেয়া হয় বোখারী শরীফ।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার কারণে হযরত মুহাম্মদ (স.) বিশ্বসেরা মহামানব
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।