প্রেস বিজ্ঞপ্তি :

শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের পৌত্র পূজাপাদ শ্রী বিনায়ক চক্রবর্তী বলেছেন-শ্রীশ্রীঠাকুরের আদর্শ অনুশীলনের মাধ্যমে চরিত্র গঠন করে সকলকে মানব সেবায় ব্রতী হতে হবে। তিনি বলেন-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র কেবল তথাকথিত ধর্ম দেশনা দিয়ে ক্ষান্ত হননি। তিনি বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যাঙ্গনকেও করেছেন সমৃদ্ধশালী। ছড়া, গদ্য, পদ্যে নিজস্ব প্রায় তিন হাজারের উপরে নতুন শব্দ প্রয়োগ ও ধাতু বিশ্লেষণ তাঁর অভিনব সংযোজন। বিজ্ঞান, সাহিত্য দর্শন, কলা, চিকিৎসা সর্বক্ষেত্রে তাঁর বাণীসমূহ নব আঙ্গিক সৃষ্টি করেছে। তাই এই সকল বাণী সকল মানবের জন্য উন্মুক্ত হওয়া জরুরি। তিনি মঙ্গলবার রাতে শহরের গোলদিঘীর পাড় চত্ত্বরে যুগাবতার যুগপুরুষোত্তম শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের ১৩১তম শুভ আবির্ভাব মহোৎসবের ধর্মসভায় উদ্বোধকের বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। তালনবমী উৎসব উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি প্রকৌশলী মানস কুমার দাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত ধর্মসভায় ইষ্ট আলোচক ছিলেন সহ-প্রতি-ঋত্বিক দেবতা বৃতেন্দ্র কুমার মালাকার, সহ-প্রতি-ঋত্বিক দেবতা প্রথম বন্ধু চক্রবর্তী ও কক্সবাজার জেলা সৎসঙ্গ মন্দিরের প্রধান পুরোহিত সহ-প্রতি-ঋত্বিক দেবতা বিশ^নাথ বন্দোপ্যাথায়। ছোটন কান্তি দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত ধর্মসভায় সম্মাণিত অতিথি ছিলেন-কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লে. কর্ণেল (অব:) ফোরকান আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি এডভোকেট রনজিত দাশ, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি অধ্যাপক প্রিয়তোষ শর্মা চন্দন, জেলা পুজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাবুল শর্মা, পৌর কাউন্সিলর রাজ বিহারী দাশ, মহিলা কাউন্সিলর জাহেদা আক্তার, সাবেক কাউন্সিলর উদয় শংকর পাল মিঠু, ইনানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ কাজল কান্তি দে, জেলা সৎসঙ্গ মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ চন্দন কান্তি দাশ। অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্যে রাখেন তালনবমী উৎসব উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার শিমুল কান্তি পাল। এর আগে পবিত্র গীতা ও সত্যানুসরন থেকে পাঠ করা হয়।