সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
সাড়া জাগানো পার্লামেন্টারিয়ান, রামু-কক্সবাজারের জনপ্রিয় সাবেক সংসদ সদস্য এড.খালেকুজ্জামানের ১৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ২৮ সেপ্টেম্বর।
এ উপলক্ষ্যে খতমে কুরআন, মরহুমের কবর জিয়ারত, বিকের ৪টায় রশীদ নগর ‘রত্মগর্ভা রিজিয়া অহমদ’ নিম্ন মাধ্যমিক উচ্চবিদ্যালয়ে মরহুম এড. খালেকুজ্জামানের বর্নাঢ্য জীবনের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
২০০১ সালের ১ অক্টোবরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাত্র তিনদিন আগে তৎকালীন ৪ দলীয় জোটের মনোনীত প্রার্থী কক্সবাজার-রামুর জনগণের ভালবাসায় সিক্ত এড. খালেকুজ্জামান কক্সবাজার-রামুবাসীর ভালবাসার মূল্য দিতে গিয়ে তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ২৮ অক্টোবর’২০০১ রামু বাইপাসের বর্তমান ‘খালেকুজ্জামন চত্বরে’ লাখো মানুষের এক জনসভায় হেসে হেসেই তিনি দুনিয়া থেকে চলে গিয়েছিলেন।
রামু-কক্সবাজারের মানুষ আজো ভুলতে পারছেনা খালেকুজ্জামানের নিরহংকারী অমলিন চেহারা। তাঁর ভালবাসার মূল্যায়ন করেছিলেন এখানকার আম-জনতা। পরবর্তীতে তারই আপন ছোট ভাই ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ সহিদুজ্জামানকে বিপুল ভোটে এমপি বানিয়ে যেন খালেকুজ্জামানের ভালবাসার স্বীকৃতি ও প্রতিদান দিয়েছিলেন রামু-কক্সবাজারের সাধারণ মানুষ।
মরহুম এড. খালেকুজ্জামান ছিলেন, অহিংস রাজনীতির আদর্শ। সবাইকে ভালাবাসার রাজনীতি দিয়ে তিনি কক্সবাজার-রামুবাসীর মন জয় করেছিলেন খুব সহজেই। আজও তার বড় অভাব অনুভব করছেন অত্রএলাকার সাধারণ মানুষ।
প্রতিবছর সেই দিবসটি স্মরণ করা হয় নানা কমীসূচীর মাধ্যমে। এবারো মরহুম খালেকুজ্জামানের স্মরণে ‘খালেকুজ্জামান স্মৃতি পরিষদ’ বিভিন্ন সংবাদ পত্রে প্রকাশ করছে মরহুমের জীবনী নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ। আয়োজন করা হয়েছে খতমে কুরআন, কবর জিয়ারত, দোয়া মাহফিল ও অলোচনা সভার।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রামু-কক্সবাজারের সাবেক সংসদ সদস্য মরহুমের ছোট ভাই ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ সহিদুজ্জামান। উক্ত কমসূচীতে এড. খালেকুজ্জামানের আত্মীয় স্বজন ও গুণমুগ্ধ সবাইকে উপস্থিত থাকার জন্য তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে এবং খালেকুজ্জামান স্মুতি পরিষদের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এড.খালেকুজ্জামানের ১৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ২৮ সেপ্টেম্বর
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে