মোঃ আবছার কবির আকাশ,টেকনাফ:
টেকনাফ উপজেলার উপকূলীয় ইউনিয়ন বাহারছড়া । এই ইউনিয়নের যাতায়তের জন্য সড়ক রয়েছে দুইটি । একটি হচ্ছে মেরিন ড্রাইভ রোড আরেকটি হচ্ছে এলজিআইডি। দুইটি সড়ক দিয়ে বাহারছড়া বাজারে ঢুকতে মনে হবে যেন নরকে প্রবেশ। সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তা গুলো আর রাস্তা থাকে না। হয়ে যায় নর্দমা ও কাঁদায় ভতি। যান চলাচল ও পায়ে হেটে চলা কঠিন হয়ে পড়ে । স্থানীয় কিছু বেরসিক লোক একে সড়ক না বলে কাঁদার খাল বলে সন্মোধন করেন ।
সরেজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিন সংস্কার কাজ না করায় বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর বাজারে ত্রি-মূখির আধিকাংশ সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে ।এই সব সড়ক দিয়ে প্রতিদিন যাতায়ত করে শতশত মানুষ । জনবহুল এই অঞ্চলের একটি মাত্র বাজার । এই বাজার সড়কে গমানগমনের একমাত্র অবলম্বন সড়কটির বেহাল দশায় অনেকটাই স্থবির স্থানীয়দের জীবনযাত্রা । এই সব সড়কে প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে স্কুলের শিক্ষার্থী ও বাজারে আসা পথচারীর্। কেউ কেউ নির্দিষ্ট গন্তব্যে বের হয়ে কাঁদায় নষ্ট হয়ে বাড়িতে ফিরে যেতে বাধ্য হয় । বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৌলভী আজিজ জানান, রাস্তায় গর্ত হওয়ার কারনে সড়কের এই অবস্থা । আমি সব সময় মেরমাত করার জন্য প্রস্তুত । কিন্তু কতৃপক্ষের কোন কর্মী তাতে এগিয়ে আসেনা ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।