হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম, টেকনাফ:
টেকনাফ বাহারছড়ায় সদ্য সম্পন্ন হওয়া ভোটার তালিকা হালনাগাদের রোহিঙ্গাদের ফরম পূরণ করার অভিযোগ উঠেছে। তাছাড়া ২ জন রোহিঙ্গা ইতিমধ্যে ভোটার তালিকাভুক্ত হয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বাহারছড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ শিলখালী ৪নং ওয়ার্ডে ঘটেছে এঘটনা। সদ্য সম্পন্ন হওয়া ভোটার তালিকা হালনাগাদের ভোটার ফরম পূরণ করা ৩ রোহিঙ্গা হলেন বাহারছড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ শিলখালী গ্রামে বসবাসকারী মোঃ ইউছুফ, মোঃ ইউনুছ ও রিনা বেগম। তাদের পিতার নাম মোঃ ইসমাঈল ও মাতার নাম লাইলা বেগম। মা-বাবা মোঃ ইসমাঈল ও লাইলা বেগম বিগত বারের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় ভোটার তালিকাভুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে তাঁরা ৩ রোহিঙ্গা এনআইডি কার্ড ভূক্ত। পিতা মোঃ ইসমাঈলের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) নং-২২১৯০১৫৫৮৮৯৩৭ এবং মাতা লাইলা বেগমের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) নং-২২১৯০১৫৬২৫২০৫।
বাহারছড়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ শিলখালী গ্রামের বাসিন্দা মৃত হাকিম আলীর পুত্র হাজী কালা মিয়া রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেয়ার দাবি জানিয়ে লিখিত অভিযোগে জানান এবারের ভোটার তালিকা হালনাগাদে বাহারছড়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ শিলখালী গ্রামে বসবাসকারী মোঃ ইউছুফ, মোঃ ইউনুছ ও রিনা বেগমকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তাদের মা-বাবা মোঃ ইসমাঈল ও লাইলা বেগম বিগত বারের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় ভোটার তালিকাভুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে তাঁরা ৩ রোহিঙ্গা এনআইডি কার্ড ভূক্ত। পিতা মোঃ ইসমাঈলের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) নং-২২১৯০১৫৫৮৮৯৩৭ এবং মাতা লাইলা বেগমের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) নং-২২১৯০১৫৬২৫২০৫। লিখিত অভিযোগে ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার হাফেজ আহমদ সুপারিশও করেছেন।
তথ্য সংগ্রহকারী মাষ্টার আব্দুল জব্বার বলেন, আমি পরিপূর্ণ ডকুমেন্ট হাতে পাওয়ার পর ভোটার ফরম পূরণ করেছি। এতে কারও আপত্তি থাকলে আমি টেকনাফ উপজেলা নির্বাচন অফিসার, ইউনিয়ন সুপারভাইজার, ইউপি চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে পরামর্শ দিয়েছি।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।