সরওয়ার কামাল, মহেশখালী:
টানা প্রবল বর্ষনের ফলে মহেশখালীতে বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। সাপ্তাহ খানেকের টানা বর্ষনে মহেশখালীর পৌরসভা, কুতুবজোম, বড় মহেশখালী, ছোট মহেশখালী, শাপলাপুর, কালারমারছড়া, ধলঘাটা ও মাতারবাড়ি ইউনিয়নের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় বাড়িঘর ভেঙ্গে লন্ডভন্ড, চিংড়ীঘের, পানের বরজ, গাছপালা ও বিভিন্ন প্রতিষ্টান ভেঙ্গে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ৫০ কোটি টাকার মত। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের খালের উত্তরকুল এলাকায় জাফর আলমের দোকানঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। চিংড়ী চাষী আমান উল্লাহ আমান জানান, প্রবল বর্ষনের ফলে আমাদের চিংড়ীঘেরের বাধঁ ভেঙ্গে প্রায় কয়েক কোটি টাকার মত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ধলঘাটা এলাকার রহিম উদ্দিন জানান, টানা বর্ষনের ফলে আমাদের বাড়িঘর গাছপালা ভেঙ্গে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে ক্ষয়ক্ষতি প্রায় লক্ষ লক্ষ টাকার মত আমাদের থাকার কোন স্থান নাই প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক েেনতা এবং জনপ্রতিনিধিরা যদি আমাদের প্রতি সহযোগীতার হাত বাড়ায় তাহলে আমাদের আপাতত থাকার স্থান ও কোন রকম খাবারের ব্যবস্থা হবে। ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের খালের উত্তরকূল এলাকার অসহায় জাফর আলম জানান, টানা প্রবল বর্ষনের ফলে আমার দোকান ঘর ভেঙ্গে লন্ডভন্ড হয়েছে যার দরুন আমার পুরো পরিবার নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছি আমাদের আয় রোজগারের কোন পথ নাই। প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও জনপ্রতিনিধিরা আমাকে সাহায্য সহযোগীতার হাত বাড়ালে সাময়িক ভাবে আমরা উপকৃত হব। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আবুল কালাম জানান, ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি আমি আমাদের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কে অবহিত করেছি এবং আমি আমার সাধ্যমত সার্বিক সহযোগীতার চেষ্টা চালিয়ে যাব।
প্রবল বর্ষনের ফলে মহেশখালীতে বাড়িঘর লন্ডভন্ড
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।