শাহিদ মোস্তফা শাহিদ, কক্সবাজার সদর:
সৃষ্ট বন্যায় পাহাড় থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানি উপচে পড়ে প্লাবিত হওয়া বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করলেন রাজনৈতিক ও জনপ্রতিনিধিরা। ৪ জুলাই বিকালে দূর্গত এলাকাসমূহ পরিদর্শন করেন কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লেঃ কঃ ফোরকান আহমদ, সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক লুৎফুর রহমান কাজল, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী জি.এম রহিম উল্লাহ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-২ সোহেল জাহান চৌধুরী, জালালাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদসহ অনেকেই।
তারা তাদের নেতাকর্মী সমর্থকদের নিয়ে ঈদগাঁওর প্লাবিত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। ঐদিন জালালাবাদ রাবারড্যাম এলাকায় বেড়ীবাঁধ ক্ষতস্থান ও ফরাজী পাড়া সড়কের হেফজ খানার পূর্ব পাশে ভেঙ্গে যাওয়া সড়কটি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকৃত এলাকার মধ্যে রয়েছে চৌফলদন্ডী খামার পাড়া, নতুন মহাল, জালালাবাদ, পালাকাটা, মোহনবিলা, ঈদগাঁও, ভোমরিয়াঘোনা, পালপাড়া ও বাজার এলাকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন কউক চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী রাজিবুল হক চৌধুরী রিকো, সাবেক সাংসদ লুৎফুর রহমান কাজলের ব্যক্তিগত সহকারী দেলোয়ার হোসেন, জালালাবাদ ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান-১, ওসমান সরওয়ার ডিপো, প্যানেল চেয়ারম্যান-২ আরমান উদ্দীন মোর্শেদ, এমইউপি সাইফুল হক, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শওকত আলম শওকত, প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা নুরুল মোস্তফা, যুবদল সভাপতি আজমগীর, কামাল উদ্দীন, ছাত্রদল নেতা বেলাল, জুনাইদ, চৌফলদন্ডী বিএনপি সভাপতি মাষ্টার মোস্তফা কামাল এমইউপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, জনপ্রতিনিধি, সরকারী-বেসরকারী বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় দূর্গত এলাকা পরিদর্শন শেষে তারা দ্রুত রাবারড্যাম এলাকায় ভাঙ্গনকৃত বেড়ীবাঁধটি সংস্কারের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
ঈদগাঁও’র প্লাবিত এলাকা পরিদর্শনে রাজনৈতিক দলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।