সংবাদদাতা:
পুরোনো খাতা, স্মৃতির পাতা খুলে দেখলে খুজে পাই হাজারো গুনি কমেডিয়ানকে তাদের নামের তালিকা নাইবা দিলাম। পাঠকরা ইতি মধ্যে বুঝেও গেছেন তারা কারা। সময়ের সাথে সাথে আমরা তাদের হারিয়েছি। যারা আছেন তারাও অবসরে। তাহলে কি এই শিল্প থেমে থাকবে।
এই শিল্প বিস্তারে, প্রসারে যেমন চলছে চর্চা তেমন চলছে প্রচার। আজকাল শিল্পে একটি বিরাট জায়গা করে নিতে বসেছে এই কমেডি। আর এই জায়গা একদিনে এবং সহজে তৈরি হয়নি রয়েছে শ্রম, ভালোবাসা, চেষ্টা, ইচ্ছা।
আমরা কতটুকু সফল বা আমরা কতটুকু এগিয়ে গেছি তার প্রমাণ মিলে চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামে কমেডি ও কমেডিয়ান শব্দটি যেখানে উচ্চারিত হয় সেখানে যার নামটি চোখে পড়ে তার নাম “সাদেকুর রহমান মাসুম”।
চট্টগ্রামে কমেডি বিস্তার,প্রচার,প্রসারে যার অবদান চোখে পড়ার মত। যিনি দিন রাত পরিশ্রম করে যেমন নিজেকে করেছে যোগ্যতা সম্পন্ন তেমনি অন্যদের কমেডিয়ান হিসেবে গড়ে তুলছে যোগ্যতার সাথে। তার এই পথচলা সুগম করতে বাংলাদেশ কমেডি ক্লাব আওতাদিন চিটাগাং কমেডি ক্লাব চলছে তার হাত ধরে।
তিনি কখনো মঞ্চে, কখনো খোলা মাঠে, কখনো টিভি পর্দায় আমাদের কমেডিকে স্থান করে দিয়েছেন সকলের হৃদয়ে। চট্টগ্রামের মত একটি জায়গায় কমেডি অগ্রযাত্রাকে স্বাগত জানিয়ে বেশ কয়েকটি পদকে ভূষিত হোন তিনি কিন্তু প্রচার বিমুখ এই সাদা মনের মানুষটি শুধু মাত্র কমেডিকে ভালোবেসে,কমেডিয়ানদের সাথে ছুটে চলছে অবিরাম এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে। তারি হাত ধরে চট্টগ্রামের কমেডিয়ানরা জায়গা করে নিচ্ছে টিভি মঞ্চে। সকল কমেডিয়ানদের ভালোবাসা,শ্রদ্ধায় তিনি বেঁচে থাকবেন আজীবন।
একজন কমেডিয়ানের কমেডি যাপন
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।