সিবিএন
বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এখন পুরোপুরি নিরাপদ বলে মন্তব্য করেছেন পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ট্যুরিস্ট পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার হোসাইন মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী।
তিনি বলেন,পর্যটকদের পণ্য-সামগ্রী ছিনতাই করে পালানোর কোনো সুযোগ নেই। সৈকতে পর্যটকদের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় রয়েছে আমরা।
রায়হান কাজেমী আরো বলেন, ‘কক্সবাজার সৈকতে ট্যুরিস্ট পুলিশের কাজের জন্য রয়েছে দুটি সেন্ট সাপোর্ট ভ্যাহিকেল। এর প্রতিটিতে ১০ জন করে বসার সুযোগ রয়েছে। সৈকতে কোনো দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য এসব যান নিয়ে পুলিশ পর্যটকদের মাইকিং করে সতর্কতা করে দেয়। ’
জানা গেছে, পর্যটক অভিযোগ করা মাত্রই দ্রুত এসব যান নিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে ছুটে যায় পুলিশ। এছাড়া সৈকতে পুলিশের জন্য রয়েছে আটটি বিচ বাইক। ছিনতাইকারীকে তাত্ক্ষণিক পাকড়াও করতে বালিয়াড়িতে এসব বিচ বাইকের বিকল্প নেই। এদিকে এতোদিন সাগরে স্নান করতে নেমে দুর্ঘটনাকবলিত পর্যটকদের উদ্ধারে ট্যুরিস্ট পুলিশের কোনো উদ্ধারকারী দল ছিল না। সম্প্রতি সেটিও গঠন করা হয়েছে।
তবে সৈকতে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহের অভাবের কথা উল্লেখ করে ট্যুরিস্ট পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, ‘বর্তমানে সৈকতে ৫/৭টি বিদ্যুৎ খুঁটিতে বাতির ব্যবস্থা রয়েছে। ঝাউবাগানেও বিদ্যুতের ব্যবস্থা থাকা দরকার। এছাড়া দরকার সার্বক্ষণিক মেডিক্যাল টিম। ’
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।