মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজাদ, ঈদগাঁও, কক্সবাজার :
কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডীর খোনকারখীল এলাকা থেকে ২৪ এপ্রিল দিবাগত রাতে পিকআপ ভর্তি ৭টি গরু নিয়ে চকরিয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানার পূর্বেই স্থানীয় জনতা ঈদগাঁও পুলিশের এএসআই মহিউদ্দীন ও জালালাবাদ প্যানেল চেয়ারম্যান আরমান উদ্দীনকে মোবাইলে অবহিত করলে তৎক্ষণাৎ পুরো এলাকায় গরু ডাকাতির পিকআপ আটকাতে ফন্দি আটে। শেষ পর্যন্ত ইসলামপুর নাপিতখালীর বটতলীস্থ এলাকায় পেরেক কলেই আটকা পড়ল গরু ভর্তি পিকআপ। এদিকে ডাকাতদল পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়লে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে। জনতার গণপিটুনীতে ডাকাত ফরহাদ নিহত হলেও ঈদগাঁওর চিহ্নিত ডাকাতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু প্রশাসনের দাবী, ঈদগাঁওর চিহ্নিত গরু ডাকাতরা অচিরেই ধরা খাচ্ছে। ইতিপূর্বে বৃহত্তর ঈদগাঁও থেকে প্রায় ২ শতাধিক গরু কারা, কোথায়, কিভাবে নিয়ে গেছে তাও এক প্রকার বেরিয়ে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসলামাবাদ আউলিয়াবাদের ৩ মহিষ চুরির ঘটনায় মহিষ মালিক আবদুল আজিজ ঐসময় সাধারণ ডায়ের করে। ডায়েরীতে এলাকার জসিম প্রকাশ জলই জসিম, লম্বা সোনা মিয়া ও ছৈয়দ আলমের নাম ডায়রিতে উল্লেখ করে। সচেতন মহলের দাবী, গরু ডাকাতির সাথে কারা কারা জড়িত রয়েছে তা অচিরেই বেরিয়ে আসবে। চিহ্নিত ডাকাত নিহত হওয়ার পর পরই ঈদগাঁওর চিহ্নিত ডাকাতরা গা ঢাকা দিয়েছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।