গত ১৩ এপ্রিল/১৭ কক্সবাজার থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইনে “হ্নীলায় ইয়াবাসহ দোকান কর্মচারী আটক : বেপরোয়া কালু হাজীর পরিবার” সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, ভিক্তিহীন ও সম্পূর্ন উদ্যোশ্য প্রনোধিত।

সংবাদে আমাদের স্বনামধন্য পরিবারকে হেয় প্রতিপন্ন ও সমাজে জগন্যতম ইয়াবার কালোলেপন ধরাতে নাম উল্লেখ করা হয়েছে মাত্র।

বস্তুতপক্ষে সংবাদে কালু হাজির পরিবারের দোকানে ক্রেতা সেজে ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু একজন সাধারন কাস্টমার দোকানে মালামালের জন্য আসবে এটা একটা স্বাভাবিক কথা। কে আসবে দোকানে সেটা তো আর কোন যন্ত্র নিয়ে মাপা হয়না? দোকানের সামনে কে বা কারা ইয়াবার পুটলা ফেলে চলে যায়। পরে ডিবি পুলিশ এসে আমাদের দোকানে পেয়েছে বলে আমাদের ২ দোকান কর্মচারীকে আটক করে নিয়ে যাই। অথচ দোকান থেকে ইয়াবা পেয়েছে এ তথ্য কোন সুনির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রত্যক্ষদর্শীরা বলতে পারবেননা। কিভাবে আমাদের নিরীহ দোকান কর্মচারীদের ও পরিবারের সদস্য কামাল হোসনকে পলাতক আসামী করা হয়েছে তা আমাদের পরিবারসহ সকলকে রীতিমত ভাবিয়ে তুলেছে। আমরা উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। প্রকৃতপক্ষে আমাদের বৈধ কাপড় ও ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবসা সহ্য করতে না পেরে ব্যবসায়ীক মান ক্ষুন্ন করতে একটি কু-চক্রিমহল অপপ্রয়াস চালিয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। তারই ধারাবাহিকতায় কুচক্রিমহলের ষড়যন্ত্রের এজেন্দা হিসেবে এই ঘটনাটি ঘটায়।

আমরা বুকে হাত রেখে দৃপ্তকন্ঠে বলতে পারব, উক্ত ইয়াবা জব্দের ঘটনায় আমাদের দোকানের কোন কর্মচারী ও কামাল কোনভাবেই জড়িত নাই।

আমরা এ মিথ্যা বানোয়াট, উদ্যোশ্য প্রনোধিত ও এধরণের মনগড়া ভিক্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাই। পাশাপাশি উক্ত সংবাদে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনসহ কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী

কালা মিয়া প্রকাশ কালু হাজি পরিবার

পশ্চিম সিকদার পাড়া, হ্নীলা, টেকনাফ, কক্সবাজার।