প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের কালরাতে বঙ্গবন্ধুকে দৈহিকভাবে হত্যা করা হলেও তার মৃত্যু নেই। তিনি চিরঞ্জীব। কেননা একটি জাতিরাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং স্থপতি তিনিই। যতদিন এ রাষ্ট্র থাকবে, ততদিন অমর তিনি। সমগ্র জাতিকে তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রেরণায় প্রস্তুত করেছিলেন ঔপনিবেশিক শাসক-শোষক পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে। তাই চিরঞ্জীব তিনি এ জাতির চেতনায়। বঙ্গবন্ধু কেবল একজন ব্যক্তি নন, এক মহান আদর্শের নাম। যে আদর্শে উজ্জীবিত হয়েছিল গোটা দেশ। বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র আর ধর্মনিরপেক্ষ দর্শনে দেশের সংবিধানও প্রণয়ন করেছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। শোষক আর শোষিতে বিভক্ত সেদিনের বিশ্ববাস্তবতায় বঙ্গবন্ধু ছিলেন শোষিতের পক্ষে।
তিনি ১ আগস্ট বিকাল চারটায় মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের মাসব্যাপী কর্মসূচির প্রথম দিনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন সকালে দলীয় কার্যালয় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয় এছাড়া খতম কোরআন ও মিলাদ মাহফি অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক কুতুবউদ্দিন এলাহীর কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা চৌধুরী। উপজেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক এহসানুল করিম এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এম আজিজুর রহমান, মহেশখালী পৌরসভার মেয়র মকসুদ মিয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ফরিদুল আলম, এম ফোরকান,যুগ্মসাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবু তালেব, ব্রজগোপাল ঘোষ, শামসুল আলম, সালেহ আহমদ, মোশারফ হোসেন খোকন চেয়ারম্যান, মাহবুবুল আলম, মোস্তাক আহমেদ তালুকদার, প্রণব কুমার দে, মীর কাসেম, সিরাজ মিয়া বাঁশি, সাইদুল আলম সাঈদ, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, নুরুল আমিন, যুগ্ন আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শেখ কামাল, এনামুল করিম,আব্দু শুক্কুর, সরোয়ার আলম, জাহাঙ্গীর আলম, হালিম উর রশিদ, পারভেজ আহমদ বাবু, মোঃ মামুন, মোঃ শাহনেওয়াজ,কায়সার কামাল রিপন উদ্দিন,মোঃ শাহজাহান, নূর মোহাম্মদ বাদসা ও শাহেল মোঃ আশেক।