প্রাপক:

আবদুল হামিদ, পিতা- ফজল করিম, মাতা- মেহের খাতুন, সাং- শামলাপুর, পুরান পাড়া, শিলখালী, ডাকঘর- বাহারছড়া-৪৭৫০, উপজেলা- টেকনাফ, জেলা- কক্সবাজার, জাতীয় পরিচয় পত্র নং- ২২১৯০১৫৫৮০৭৬১।

— লিগ্যাল নোটিশ গ্রহীতা।

প্রেরক ।

সরওয়ার কামাল, পিতা- আপন আলী, মাতা- আনাকা বেগম, সাং- পূর্ব নতুন বাহারছড়া, ২নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, ডাকঘর- কক্সবাজার- ৪৭০০, উপজেলা ও জেলা- কক্সবাজার, জাতীয় পরিচয় পত্র নং- ৩২৯ ৬৬৬ ৭৮০৫। এর পক্ষে- মুহাম্মদ ছৈয়দুল আলম এডভোকেট, জেলা ও দায়রা জজ আদালত, কক্সবাজার।

 —– — লিগ্যাল নোটিশ দাতা।

জনাব,

আপনি লিগ্যাল নোটিশ গ্রহীতাকে আমার মক্কেলের পক্ষে অনুরুদ্ধ হয়ে এ মর্মে অবহিত করছি য, আপনি আমার মক্কেলের অতি পরিচিত ও আস্থাভাজন লোক ছিলেন। আপনি পেশায় জমি ক্রয়বিক্রয়ের কাজ করেন। পরিচিতির সূত্র ধরে আমার মক্কেল আপনাকে আপনার মালিকানাধীন নিম্ন তপশীলোক্ত জমি ক্রয়ের লক্ষ্যে ৩০০/- (তিনশত টাকার) নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি সম্পাদন করে স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষাতে জমির বায়না স্বরূপ অগ্রিম ৩০,০০,০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকা প্রদান করেন। উক্ত টাকা গ্রহন করত: আপনি চুক্তিতে স্বাক্ষীগণের সামনে স্বাক্ষর করেন। ইতোমধ্যে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। জমিও রেজিষ্ট্রি দেননি। গৃহীত ৩০,০০,০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকাও ফেরত দেননি। এমতাবস্থায় অত্র নোটিশ প্রেরণের ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে আমার মক্কেলের বরাবরে হয়ত জমি রেজিষ্ট্রি দিবেন, নয়তঃ গৃহীত টাকা ক্ষতিপূরণসহ ফেরত দিবেন। অন্যথায় আমার মক্কেল আপনার বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত আদালতে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য হবেন।

বিষয়টি অতীব জরুরী।

বিঃ দ্রঃ ভবিষ্যৎ কার্যার্থে অত্র লিগ্যাল নোটিশের এককপি আমার সেরেস্তায় সংরক্ষিত থাকিবে।

তপশীল:

মৌজা- শিলখালী, উপজেলা- টেকনাফ, জেলা- কক্সবাজার। রেজিঃ কবলা দলিল নং- ৫০১, তারিখ২২/০৪/২০০৭ইং, দলিল নং-১১৫৭, তারিখ- ২৫/০৪/২০১১ইং, দলিল নং-১১৭০, তারিখ২৬/০৪/২০১১ইং, দলিল নং-৭৪৫, তারিখ- ১৪/০৩/২০১১ইং, দলিল নং- ৮৮৩, তারিখ২৭/০৩/২০১১ইং, দলিল নং- ৮০৯, তারিখ- ১৪/০৩/২০১০ইং, দলিল নং- ২৬৫১, তারিখ০২/০৮/২০১০ইং। জমির পরিমান- ১.৩৯ একর।