গত ৮ এপ্রিল কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইনে প্রকাশিত ‘খরুলিয়ায় পৈত্রিক সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা’ শীর্ষক সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটিতে করা অভিযোগগুলো মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দ্যেশ্যপণোদিত।

প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, মৃত ফজলুর রহমানের কন্যা টুম্পাসহ তার ভাইবোন মায়ের প্ররোচনায় পড়ে পিতার অবাধ্য ছিলো। তার পিতা প্রবাসে থাকাকালে তারা নানাবাড়ির ইন্ধনে পিতার অবাধ্য ছিলো। মামাদের প্রভাব খাটিয়ে তারা অবাধ্যতা করতো। এমনটি পিতার অবাধ্য হয়ে টুম্পাকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় বিয়ে দেন। এসব কারণে তাদের পিতার দূরত্বরছিলো। তার অংশ হিসেবে। পিতার মৃত্যুর পর তারা পিতার লাশও দেখতে আসেননি।

পিতাকে জীবদ্দশায় টুম্পার মা সহ সন্তানরা ফজলুর রহমানকে কোনধরনের দেখভাল না করে উল্টো ফজলুর রহমানের মৃত্যুর পর নিজেদের ভাগে পাওয়া ঘর ভেঙে নিয়ে যান টুম্পার পরিবার।

নিয়মমাফিক জমির পরিমাণ সমানভাবে ৮ ভাগে ভাগ করে ভাগ করার কথা হলেই মৃত ফজলুর রহমানের পরিবার বিষয়টি মেনে না নিয়ে বিভিন্ন প্রভাবশালী মহলকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেন।
পরিশেষে উক্ত সংবাদের প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী
টুম্পার পিতা মৃত হাজী ফজলুর রহমানের বোন যথাক্রমে- ফরিদা বেগম, হামিদা বেগম, জহির উদ্দিন, ভাই মৃত আসাব উদ্দিনের স্ত্রী নুরুন্নাহার, মঈনুদ্দিন, কবির উদ্দিন, মৃত ফজলুর রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী আনোয়ারা বেগম, বোন শহিদা বেগম।