সংবাদদাতা : “শিকড়ের টানে প্রিয় স্কুল প্রাঙ্গনে, এসো মিলি প্রাণের বন্ধনে ” এ স্লোগান’কে সামনে রেখে দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ কাঞ্চনাবাদ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যাচের পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা গত ৩০ জানুয়ারি শুক্রবার বিকালে ৪ টায় মাসুমা কনভেনশন হলে স্কুলের ১৯৮৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং মাসুমা প্রপার্টিজ ও মাসুমা কনভেনশন সেন্টার এর এমডি আলহাজ্ব সেলিম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন 1994 ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী পুলিশ কর্মকর্তা মো. ছমিউদ্দিন ও ওমর সুলতান ফাউন্ডেশনের পরিচালক নজরুল ইসলাম।
বরমা ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মুহাম্মদ আবুল মনসুর এর সঞ্চালনায় প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মানবাধিকার কমিটির সভাপতি ও চাঁন মিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন নজরুল ইসলাম তালুকদার , ব্যবসায়ী আবু বক্কর, বঙ্গবন্ধু স্কোয়াড, চন্দনাইশ শাখার সভাপতি আমিনুল ইসলাম কাইছার, চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ ফারজানা লিনা, চৌদ্দ গ্রাম সরকারী কলেজের সহকারী অধ্যাপক সালাউদ্দিন, দ্যা ডিভাইন এর সিইও নিয়াজুল আমিন চৌধুরী, সিনিয়র শিক্ষক ও চন্দনাইশ উপজেলার UITRCA এর মাষ্টার ট্রেইনার আবুল বাশার, ওসমান গনি বাবুল, আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ রেলওয়ে চট্টগ্রাম জোনের ইন্সপেক্টর সালামত উল্লাহ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মুফিজ উদ্দীন বাবু, ব্যাংক কর্মকর্তা নুরুল আলম, প্রভাষক মিজানুর রহমান, পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালের একাউন্টস অফিসার মোঃ জসীম উদ্দীন, প্রভাষক নাজিম উদ্দীন, ব্যাংক কর্মকর্তা বিধান দেব ও রাশেদুল ইসলাম।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন হোটেল বে রিসোর্ট এর স্বত্তাধিকারী দেলোয়ার হোসেন, গার্মেন্টস ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন, প্রবাসী ব্যবসায়ী আলমগীর, ঠিকাদার আবদুল্লাহ , জোয়ারা এস এন উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নটন দেব রায়, লাইভ ষ্টক অফিসার সেলিম উদ্দিন, জালাল উদ্দীন, তৌহিদুর ইসলাম, নাঈম উদ্দীন, ইমরান হোসেন সুজন, শাহেদ, আনোয়ারুর ইসলাম, এমাজ উদ্দীন, সাংবাদিক ফারুকুল ইসলাম, সাজ্জাদ, মহিউদ্দিন, রুবামা তারান্নুম, তারেক, জহির, আবীর, আবরার প্রমুখ।
সর্বশেষ ১৯৯৩ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী আব্দুল মান্নানের সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটির পরিসমাপ্তি হয়। বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নে একটি শিক্ষা উপ-কমিটি, চলতি বছর রমজানের ঈদের পরের দিন ঈদ পুনর্মিলনী ও মেজবানী অনুষ্ঠান আয়োজনের সিন্ধান্ত গৃহীত হয় এবং আগামী ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে ১ কোটি টাকার বাজেটে ২ দিন ব্যাপি পুনর্মিলনী ও শিক্ষক সম্মাননা অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনার প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।